দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে খেলেই এই সংস্করণ থেকে বিদায় নিতে চেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। টাইগার অলরাউন্ডারকে নিয়েই প্রথম টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা করেছিল বিসিবি। কিন্তু শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় সব চিত্র পাল্টে যায়। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে সাকিবকে দেশে না ফেরার পরামর্শ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে মিরপুর টেস্টে খেলেই এই সংস্করণ থেকে বিদায় নিতে চেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। টাইগার অলরাউন্ডারকে নিয়েই প্রথম টেস্টের স্কোয়াড ঘোষণা করেছিল বিসিবি। কিন্তু শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় সব চিত্র পাল্টে যায়। নিরাপত্তার কারণ দেখিয়ে সাকিবকে দেশে না ফেরার পরামর্শ দেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ।
সাকিবের সেই টেস্ট খেলতে না পারা নিয়ে কথা বলেছেন বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ। আজ (৩০ অক্টোবর) মিরপুরে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘এটা ছিলো আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী, সরকার এবং সাকিব আল হাসানের ব্যাপার। আমর একটা সহায়ক ভূমিকা নেওয়ার কথা ছিলো। আমি ব্যক্তিগতভাবে আপনাদের সাথে যত কথাই বলি…আমি আমার জায়গা থেকে সর্বোচ্চটা দিয়ে চেষ্টা করেছি যাতে সাকিব আল হাসান দেশ থেকে অবসরে যেতে পারে।’
‘আমার চেষ্টাটা আমি করেছি। কিন্তু সাকিব আল হাসান শুধু একজন খেলোয়াড় নয়। গত সরকারের সে এমপি ছিল, একটা সেন্টিমেন্ট আছে, সব মিলিয়ে সরকার ও আমার দৃষ্টিকোণ এক না।’-যোগ করেন তিনি।
ফারুক আহমেদ আরও বলেন, ‘আমি সাবেক ক্রিকেটার হিসেবে মনে করেছি, একটা ছেলে ১৭ বছর ক্রিকেট খেলেছে। সে বাংলাদেশের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর। সে ঘরের মাঠে অবসর নিতে পারলে ভালো হতো। তবে তার সাথে অন্য জিনিসগুলোও দেখতে হবে আপনার।’
‘এগুলো মিলিয়ে শেষ মুহূর্তে সে আসতে পারেনি। বোর্ডের কিছু করার ছিলো না, এটা পুরোপুরি একটা আইনগত ব্যাপার। এটায় বোর্ড জড়িত ছিলো না, সে আসলে আমাদের যতটুকু ক্ষমতা থাকতো ততটুকু আমরা তাকে সিকিউরিটি দেওয়ার চেষ্টা করতাম। যেহেতু সে আসেনি, এটা নিয়ে কথা বলার প্রয়োজন নাই।’
এসএইচ/এইচজেএস