ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও হার বাংলাদেশ দলের। টেস্ট সিরিজের মতো টি-টোয়েন্টির প্রথমটিতেও অসহায় আআত্মসমাপণ করতে হয়েছে টাইগারদের। গোয়ালিয়রে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরে সিরিজ শুরু নাজমুল হোসেন শান্তর দলের। এমন হারের পর আলোচনায় বাংলাদেশের পরের দুই ম্যাচের পারফর্মম্যান্স নিয়ে।
ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচেও হার বাংলাদেশ দলের। টেস্ট সিরিজের মতো টি-টোয়েন্টির প্রথমটিতেও অসহায় আআত্মসমাপণ করতে হয়েছে টাইগারদের। গোয়ালিয়রে ৭ উইকেটের বড় ব্যবধানে হেরে সিরিজ শুরু নাজমুল হোসেন শান্তর দলের। এমন হারের পর আলোচনায় বাংলাদেশের পরের দুই ম্যাচের পারফর্মম্যান্স নিয়ে।
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে আগামী ৯ অক্টোবর দিল্লিতে মাঠে নামবে দুই দল। আর এই ম্যাচ নিয়ে গতকাল সংবাদ সম্মেলনে শান্ত বললেন, ‘ঘুরে তো দাঁড়াতেই হবে। কীভাবে আমরা কামব্যাক করতে পারি, সেটা দেখতে হবে। আমার মনে হয়, আমাদের সবারই দায়িত্ব নিতে হবে।’
গোয়ালিয়রে পুরো ইনিংসেই বাংলাদেশের হয়ে টি-টোয়েন্টির আদর্শ ব্যাটিং করা হয়নি কোনো ব্যাটারের। ৫ম ওভারে বরুণ চক্রবর্তীর বলে দুই চার এবং এক ছয় আদায় করে নিয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়-নাজমুল হোসেন শান্ত।
পুরো ২০ ওভারের ম্যাচে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টিসুলভ খেলা দেখা গিয়েছে ওই একবারই। এর আগে বাংলাদেশের দুই ওপেনারকে ফিরিয়েছিলেন আর্শদীপ। এরপর থেকে মোটাদাগে ভারতের বোলিং লাইনআপের সবাই সফল হয়েছেন বাংলাদেশের বিপক্ষে। ফলাফল হিসেবে বাংলাদেশ অলআউট হয় ১২৭ রানে, ইনিংসের ১ বল বাকি থাকতে।
শান্ত মনে করেন তার দলের এই সিরিজেই ভালো করার সামর্থ্য আছে। যদিও সেটা কী করে হবে তা নিয়ে প্রশ্ন আছে স্বয়ং অধিনায়কের মনে, ‘আমাদের সামর্থ্য আছে। সামর্থ্য অবশ্যই আছে বলে আমি বিশ্বাস করি। তবে দক্ষতা উন্নতির অনেক জায়গা আছে। কিন্তু এই উন্নতি কীভাবে হবে?’
এরপরই অধিনায়ক স্বীকার করে নিয়েছেন গেল ১০ বছরে বাংলাদেশের ব্যাটিংয়ের চিত্রটা খুব একটা বদল হয়নি, ‘আমি যদি গত ১০ বছর দেখি, আমরা এ রকমই ব্যাটিং করে যাচ্ছি। মাঝেমধ্যে হয়তো ভালো ব্যাটিং করি।’
এসএইচ/জেএ