বরাদ্দের অভাবে বন্ধ হয়ে গেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের চলমান কয়েকটি প্রকল্প। তবে বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেগুলোর কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সব প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি প্রায় ২০ শতাংশ হয়েছে।
বরাদ্দের অভাবে বন্ধ হয়ে গেছে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের চলমান কয়েকটি প্রকল্প। তবে বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেগুলোর কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা সম্ভব হবে বলে জানিয়েছেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সব প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি প্রায় ২০ শতাংশ হয়েছে।
বুধবার (১৬ অক্টোবর) ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ২০২৪-২৫ অর্থবছরের এডিপি পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব তথ্য জানান। সভায় বিগত সভার সিদ্ধান্তের বাস্তবায়ন অগ্রগতি এবং প্রকল্পসমূহের অগ্রগতি পর্যালোচনা করা হয়।
আইএমইডির সূত্র অনুযায়ী— ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জাতীয় অগ্রগতি আগস্ট ২০২৪ পর্যন্ত ২ দশমিক ৫৭ শতাংশ এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সেপ্টেম্বর ২০২৪ পর্যন্ত অগ্রগতি ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ বলে সভায় উল্লেখ করা হয়।
এ সময় সচিব ড. মো. মুশফিকুর রহমান বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের অগ্রগতি জাতীয় অগ্রগতির তুলনায় বেশি হলেও তাতে সন্তুষ্ট হওয়ার কিছু নেই। চলমান প্রকল্পগুলোর মধ্যে বেশ কয়েকটি বরাদ্দের অভাবে বন্ধ রয়েছে, বরাদ্দ পাওয়া গেলে সেগুলোর কাজ দ্রুত সম্পন্ন করা হবে।
মন্ত্রণালয়ের সার্বিক অগ্রগতির কথা জানিয়ে তিনি বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সব প্রকল্পের ভৌত অগ্রগতি প্রায় ২০ শতাংশ। এ সময় তিনি সততা এবং নিষ্ঠার সঙ্গে প্রকল্পগুলোর কাজ শেষ করার জন্য প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দেন।
প্রসঙ্গত, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের চারটি দপ্তরে ২০২৪-২৫ অর্থবছরে মোট নয়টি প্রকল্প রয়েছে। এর মধ্যে বিটিসিএল পাঁচটি, টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের একটি, ডাক অধিদপ্তরের দুটি এবং বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবল পিএলসির একটি প্রকল্প রয়েছে। যেগুলোর বরাদ্দের ভিত্তিতে আর্থিক অগ্রগতি (স্ব অর্থায়নসহ) সর্বমোট ১১ দশমিক ৬৭ শতাংশ।
আরএইচটি/এমজে