বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, সারা দেশে পাটের ব্যাগের ব্যবহার চালু করতে হবে। সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। ২০১০ সালে পণ্যে পাট মোড়কের আইনটি সর্বতোভাবে বাস্তবায়ন শুরু করতে হবে।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন বলেছেন, সারা দেশে পাটের ব্যাগের ব্যবহার চালু করতে হবে। সেজন্য সংশ্লিষ্ট সবার সহযোগিতা প্রয়োজন। ২০১০ সালে পণ্যে পাট মোড়কের আইনটি সর্বতোভাবে বাস্তবায়ন শুরু করতে হবে।
রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) মতিঝিলে বিজেএমএ ভবনে বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের উদ্যোগে আয়োজিত ‘পরিবেশ বান্ধব পাট খাত ও পাট শিল্পের সমস্যা উত্তরণ’ শীর্ষক মতবিনিময় সভায় তিনি এ কথা বলেন।
বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা বলেন, প্রথমে আটা, চাল ও ধানের ব্যাগ দিয়ে এর প্রয়োগ করা হবে। সুপারশপগুলোতে প্লাস্টিকের পরিবর্তে পাটের ব্যাগ ব্যবহারে সার্বিক সহায়তা করা হবে।
সভায় পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেন, প্লাস্টিক ব্যাগে খাদ্য পণ্যের যে স্বাস্থ্য ঝুঁকি আছে, তা থেকে আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম থেকে বাঁচাতে হবে। পলিথিন উৎপাদন রোধে ক্যাম্পেইন করা হবে।
মতবিনিময়কালে পাট পণ্যে যুগোপযোগী প্রযুক্তিগত জ্ঞান ব্যবহার, অধিকতর গবেষণা, স্বল্প দাম ও সহজলভ্যতা, সহজ শর্তে ঋণ বা প্রণোদনার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা হয়।
সভায় বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের চেয়ারম্যান মো. আবুল হোসেন পাট খাতের সমস্যা ও সম্ভাবনার বিভিন্ন দিক নিয়ে সূচনা বক্তব্য রাখেন।
এ সময় বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. আব্দুর রউফ, বাংলাদেশ জুট মিলস অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস চেয়ারম্যান রবিউল আহসান, মহাসচিব আব্দুল বারিক খান, অন্যান্য পরিচালক ও সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
এমএসআই/কেএ