২০০৪ সালে সঞ্জয় গান্ধি পরিচালিত ধুম ছবিতে জন আব্রাহাম, অভিষেক বচ্চন ও উদয় চোপড়াকে নিয়ে কাজ করেছিলেন আদিত্য চোপড়া। এই সিনেমাতে অ্যাকশনধর্মী দৃশ্যে দর্শকদের সামনে সংলাপ উপস্থাপনার একটি নতুন ধরন চালু হয়। এবং বড় পর্দায় জনকে এখানে একটি দুর্দান্ত চরিত্রে দেখা যায়। এর ঠিক দুই বছর পরে অর্থাৎ ২০০৬ সালে ‘ধুম-টু’ তে হৃতিক রোশনকে প্রতিদ্বন্দ্বী চরিত্রে আনার ফলে দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ আরও বেড়ে যায়।
২০০৪ সালে সঞ্জয় গান্ধি পরিচালিত ধুম ছবিতে জন আব্রাহাম, অভিষেক বচ্চন ও উদয় চোপড়াকে নিয়ে কাজ করেছিলেন আদিত্য চোপড়া। এই সিনেমাতে অ্যাকশনধর্মী দৃশ্যে দর্শকদের সামনে সংলাপ উপস্থাপনার একটি নতুন ধরন চালু হয়। এবং বড় পর্দায় জনকে এখানে একটি দুর্দান্ত চরিত্রে দেখা যায়। এর ঠিক দুই বছর পরে অর্থাৎ ২০০৬ সালে ‘ধুম-টু’ তে হৃতিক রোশনকে প্রতিদ্বন্দ্বী চরিত্রে আনার ফলে দর্শকদের মধ্যে আগ্রহ আরও বেড়ে যায়।
দর্শকমহলে অনেক দিন ধরে প্রত্যাশা বাড়ছে, কবে ‘ধুম-ফোর’ বড় পর্দায় আসবে। সূত্রের খবর, আদিত্য চোপড়ার প্রযোজনায় সিনেমাটি এখন প্রাক-প্রোডাকশন স্তরে রয়েছে। যেখানে মুখ্য চরিত্রে দেখা যাবে রণবীর কাপুরকে। একটি সূত্র জানিয়েছে, রণবীরকে নিয়ে ইতোমধ্যে দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা চলছে। ছবির মূল ধারণা শোনার পর তিনি বরাবরই ‘ধুম-ফোর’ নিয়ে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। এবং এখন এই ফ্রাঞ্চাইজি বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। শোনা যাচ্ছে, এই ছবির প্রাথমিক পর্যায়ের শ্যুটিং ইতোমধ্যেই শুরু হয়ে গেছে।
এই ফ্রাঞ্চাইজি ফের ২০১৩ সালে আমির খানকেও বিপরীত চরিত্রে দেখা যায়। ফলে ধুম-এর পারদ চড়তে থাকে। এরপরই দর্শক মহলে চর্চা শুরু হয়ে যায় ‘ধুম-ফোর’ নিয়ে।
আদিত্য চোপড়া মনে করেন, রণবীর কাপুরই হলেন ধুমকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য আদর্শ মুখ। যদিও রণবীর এই সিনেমার নেগেটিভ চরিত্রে অভিনয় করবেন। বাকি চরিত্রগুলিতে কে কে আছেন, সে বিষয়ে এখনও কিছু স্পষ্ট করা হয়নি। সূত্রের খবর, ‘ধুম-ফোর’ শুধুমাত্র একটি বিগ বাজেটের ছবিই নয়, বরং একটি গ্লোবাল স্ট্যান্ডার্ড ফিচার ফিল্ম হতে চলেছে।
‘ধুম’ সিরিজের ছবিতে খল চরিত্রদের কেন্দ্র করে দর্শকের সবসময়েই বাড়তি আগ্রহ থাকে। এর আগে যেটা করেছেন জন আব্রাহাম, হৃতিক রোশন, ও আমির খান। এবারের নতুন মুখ রণবীর কাপুর! যে কি না চোর ভূমিকায় থাকছেন ফ্রাঞ্চাইজির চতুর্থ কিস্তিতে।
ডিএ