এ বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। সঠিক কর্মপদ্ধতি ও সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে কার্যকরভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনোপ্রকার গাফলতির সুযোগ নেই বলে জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
এ বছর ডেঙ্গুর প্রকোপ প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক। সঠিক কর্মপদ্ধতি ও সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে কার্যকরভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে কোনোপ্রকার গাফলতির সুযোগ নেই বলে জানিয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন।
‘ডেঙ্গুর আরও ভয়াবহ পরিস্থিতির আশঙ্কা’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নজরে এসেছে।
প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছিল, বর্ষা আসতে না আসতে রাজধানীতে ডেঙ্গু জ্বরের বাহক এডিস মশার উপদ্রব বাড়তে শুরু করেছে। সে সময়েই এডিস মশা দমন করা না হলে পরিস্থিতি আরও অবনতি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে বলে কীটতত্ত্ব বিশেষজ্ঞদের সূত্রে উল্লেখ ছিল।
এ অবস্থার বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করে কমিশনে প্রতিবেদন প্রেরণের জন্য ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাকে বলার পর প্রতিষ্ঠান দুটি থেকে প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
ডেঙ্গু পরিস্থিতি নিয়ে কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ বলেন, প্রতি বছরই ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার জন্য প্রাণহানির ঘটনা ঘটে এবং নাগরিক জীবনে আতঙ্ক দেখা যায়। পর্যবেক্ষণে লক্ষ্য করা যাচ্ছে এ বছর এ বিষয়টি প্রকটতর আকার ধারণ করেছে। বিষয়টি অত্যন্ত উদ্বেগজনক।
সঠিক কর্মপদ্ধতি ও সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার মাধ্যমে কার্যকরভাবে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণ করার উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে। আগে থেকেই যথাযথ সতর্কতা ও কার্যক্রম গ্রহণ করলে ডেঙ্গু নিরসনে ইতিবাচক ফলাফল পাওয়া সম্ভব। এ ক্ষেত্রে কোনোপ্রকার গাফিলতির সুযোগ নেই।
জেইউ/এমজে