‘টিসি’ বিড়ম্বনা!

‘টিসি’ বিড়ম্বনা!

টিসির সঙ্গে কমবেশি সবাই পরিচিত। ‘টিসি’ বলতে সাধারণত আমরা বুঝি ছাড়পত্র। স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে প্রবীণ, সবাই কোনো না কোনোভাবে এই টিসির সঙ্গে জড়িত।

টিসির সঙ্গে কমবেশি সবাই পরিচিত। ‘টিসি’ বলতে সাধারণত আমরা বুঝি ছাড়পত্র। স্কুল পড়ুয়া থেকে শুরু করে প্রবীণ, সবাই কোনো না কোনোভাবে এই টিসির সঙ্গে জড়িত।

প্যারিস অলিম্পিকে এসে সেই ‘টিসি’ মুখোমুখি। আয়োজকেরা ট্রান্সপোর্ট কানেক্টকে ‘টিসি’ হিসেবে অভিহিত করেছে। এক ভেন্যু থেকে আরেক ভেন্যু ও ভিলেজে যাতায়াতের আনুষ্ঠানিক বাহনের নামকরণ করেছে টিসি। অ্যাক্রিডিয়েটেড সাংবাদিকরা টিসি ব্যবহারের সুযোগ পান।

গেমসের উদ্বোধনের আগ থেকে শেষ দিন পর্যন্ত সাংবাদিকদের টিসি ব্যবহার নিয়ে ভোগান্তির মধ্যে পড়তে হয়েছে। নির্ধারিত সূচি সব-সময় অনুসরণ হয়নি অধিকাংশ ক্ষেত্রে। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে চলা সাংবাদিকেরা তাই বিড়ম্বনায় পড়েছেন বেশ কয়েকবার।

গতকাল নারী ফুটবলের ফাইনাল শেষে সাংবাদিকদের প্রেস সেন্টারে ফিরতে সর্বোচ্চ ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল। প্রাক দ্য প্রিন্সেস ভেন্যুতে মিডিয়া টিসি এসেছে ঘন্টা খানেক পর। যা সূচি অনুযায়ী ১৫ মিনিট অন্তর অন্তর আসার কথা।

এক ঘন্টা বিলম্ব হওয়ায় সাংবাদিকরা বিক্ষুব্ধ হন। ব্রাজিল স্বর্ণ হারানোয় সাংবাদিকদের মনও ছিল খারাপ। তাই তারা অভিযোগের সুরে বলছিলেন, ‘সাবওয়ে ( মেট্রোরেল) একেবারে সেকেন্ড মেপে চলে সেখানে মিডিয়া টিসি বিলম্ব একেবারে কাম্য নয়।’

মিডিয়া বাস আসার পর জানা গেল ম্যারাথনের জন্য অনেক রাস্তা বন্ধ তাই এই বিলম্ব। মেইন প্রেস সেন্টার ফিরতেও লেগেছে অনেক সময়। গতকাল একটা কারণ হলেও গেমস জুড়েই ছিল টিসি বিড়ম্বনা। তাই টিসি এড়িয়ে মেট্রোরেল ব্যবহার করেছে বেশি। 

এজেড/এইচজেএস

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *