জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ৬ষ্ঠ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইনডোর গেমসে সর্বোচ্চ চারটি পদক অর্জন করে সেরা খেলোয়াড়ের পদক পেয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তামান্না সুলতানা সুমাইয়া। এ নিয়ে পরপর তিন বছর সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হলেন তিনি।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে (জবি) ৬ষ্ঠ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইনডোর গেমসে সর্বোচ্চ চারটি পদক অর্জন করে সেরা খেলোয়াড়ের পদক পেয়েছেন ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী তামান্না সুলতানা সুমাইয়া। এ নিয়ে পরপর তিন বছর সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হলেন তিনি।
সোমবার (৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রফিক ভবনের নিচে ৬ষ্ঠ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইনডোর গেমস প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে তামান্নার হাতে সেরা খেলোয়াড়ের পদক তুলে দেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম।
জানা যায়, দুইটি খেলায় এই চারটি পদকের মধ্যে টেবিল টেনিস এককে চ্যাম্পিয়ন ও টেবিল টেনিসে দ্বৈত খেলাতেও চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন তিনি। এছাড়া ব্যাডমিন্টন এককে চ্যাম্পিয়ন ও ব্যাডমিন্টন দ্বৈত খেলায় রানারআপ পদক অর্জন করেছেন তামান্না।
ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ সেরা ছাত্রী পুরস্কারও পেয়েছেন তামান্না। এ নিয়ে সর্বোচ্চ ৫টি পদক অর্জন করায় ছাত্রীদের মধ্যে সেরা খেলোয়াড় পদক পান তামান্না। এর আগে তিনি জবির ৪র্থ ও ৫ম আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইনডোর গেমসে সর্বোচ্চ পদক অর্জন করে সেরা খেলোয়াড় নির্বাচিত হন।
তামান্না সুলতানা সুমাইয়া বলেন, আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ে খেলার জায়গা কম থাকলেও ইনডোর গেমসে এত জায়গা লাগে না। ইনডোর গেমসের প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন মনোযোগী হলে ও খেলার সুবিধা করে দিলে জাতীয় পর্যায়ে স্বর্ণপদক আনা সহজ হবে।
প্রসঙ্গত, বিশ্ববিদ্যালয়ের টেবিল টেনিস, ব্যাডমিন্টন ও ভলিবল খেলায় পরিচিত মুখ তামান্না। ২০১৩ সালে তানকোয়ানডে জুনিয়র ডিভিশনে ব্রোঞ্জ পদক লাভ করেন। বঙ্গবন্ধু আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় চ্যাম্পিয়নশিপ-২০১৯ এ তিনি সিলভার পদক পান। এছাড়া ২০২২ সালে বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় ইনডোর গেমসে যৌথভাবে ব্রোঞ্জ পদক পান তামান্না।
এমএল/এমজে