শেখ হাসিনার মতো তার ছেলে জয়েরও লজ্জা শরম নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স। তিনি বলেছেন, মায়ের মতো ছেলেরও লজ্জা শরম বলে কিছু নেই। দেশটাকে ধ্বংস করে এখন কোন মুখে তাদেরকে সংস্কার ও নির্বাচনে ডাকতে বলেন? পতিত স্বৈরাচারের মুখে সংস্কার ও নির্বাচনের কথা মানায় না। আওয়ামী লীগের বিচার ছাড়া এদেশে কোনো সংস্কার অর্থবহ হবে না। দেশের মানুষ আওয়ামী শাসনামলের সব অপকর্মের বিচার করে সংস্কার ও নির্বাচন চায়। এই অবস্থায় জনগণের চাহিদার বাস্তবায়নই হবে দেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার।
শেখ হাসিনার মতো তার ছেলে জয়েরও লজ্জা শরম নেই বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স। তিনি বলেছেন, মায়ের মতো ছেলেরও লজ্জা শরম বলে কিছু নেই। দেশটাকে ধ্বংস করে এখন কোন মুখে তাদেরকে সংস্কার ও নির্বাচনে ডাকতে বলেন? পতিত স্বৈরাচারের মুখে সংস্কার ও নির্বাচনের কথা মানায় না। আওয়ামী লীগের বিচার ছাড়া এদেশে কোনো সংস্কার অর্থবহ হবে না। দেশের মানুষ আওয়ামী শাসনামলের সব অপকর্মের বিচার করে সংস্কার ও নির্বাচন চায়। এই অবস্থায় জনগণের চাহিদার বাস্তবায়নই হবে দেশের সবচেয়ে বড় সংস্কার।
শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট পৌর শহরের ইমেক্স সেন্টারে বিএনপির নেতাকর্মীদের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।
সমাবেশে প্রিন্স বলেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনের নামে জালিয়াতি করে জবরদস্তিমূলক ক্ষমতায় টিকে থাকতে চেয়েছিল। এজন্য তারা রাষ্ট্রীয় সব প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করে গণহত্যা চালিয়ে ক্ষমাহীন অপরাধ করেছে। জনগণ এখন তাদের রাজনীতি করার সুযোগ দেবে কী না, এটাই এখন বড় প্রশ্ন। শেখ পরিবারের ক্ষমতালিপ্সা ও ফ্যসিবাদের কারণেই আওয়ামী লীগ দেশের মানুষের কাছে গণ শত্রুতে পরিণত হয়েছে।
সমাবেশে ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য আসলাম মিয়া বাবুলের সভাপতিত্বে আরও বক্তব্য রাখেন উত্তর জেলা বিএনপির সদস্য আবু হাসনাত বদরুল কবির, বিএনপি নেতা অধ্যাপক মেহেবুবুর রহমান মুকুল, কাজী ফরিদ আহমেদ পলাশ, শফিকুর রহমান, অধ্যাপক মোফাজ্জল হোসেন, মোরশেদ আলম, জেলা মহিলাদলের সাধারণ সম্পাদিকা হোসনে আরা নীলু, জেলা যুবদলের সহসভাপতি আবদুল আজিজ খান, তারিকুল ইসলাম চঞ্চলসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতারা।
মো. আমান উল্লাহ আকন্দ/জেডএস