আইফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপল তাদের আইফোন ১৬ সিরিজের ফোনগুলো বাজারে নিয়ে এসেছে। আইফোনের প্রত্যেক সিরিজের মতো এই সিরিজেও মোট ৪টি মডেল হয়েছে। সেগুলো হলো- আইফোন ১৬, আইফোন ১৬ প্লাস, আইফোন ১৬ প্রো আর আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স।
আইফোন প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান অ্যাপল তাদের আইফোন ১৬ সিরিজের ফোনগুলো বাজারে নিয়ে এসেছে। আইফোনের প্রত্যেক সিরিজের মতো এই সিরিজেও মোট ৪টি মডেল হয়েছে। সেগুলো হলো- আইফোন ১৬, আইফোন ১৬ প্লাস, আইফোন ১৬ প্রো আর আইফোন ১৬ প্রো ম্যাক্স।
আইফোন ১৬ ও ১৬ প্লাসে রয়েছে বায়োনিক এ১৮ চিপ আর ১৬ প্রো, ১৬ প্রো ম্যাক্সে বায়োনিক এ ১৮ প্রো। সময়ের সঙ্গে তাল মিলিয়ে থাকছে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা। অর্থাৎ চারটি মডেলে রয়েছে অ্যাপেল ইন্টেলিজেন্স।
টেক পিডিয়ার এক প্রতিবেদন বলা হয়েছে, সংস্করণভেদে প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য ১২০ টাকা ধরে ৬ দশমিক ১ ইঞ্চি পর্দার আইফোন ১৬–এর দাম পড়বে সর্বনিম্ন ৭৯৯ ডলার বা প্রায় ৯৬ হাজার টাকা। আর ৬ দশমিক ৭ ইঞ্চি পর্দার আইফোন ১৬ প্লাসের দাম পড়বে সংস্করণভেদে সর্বনিম্ন ৮৯৯ ডলার বা ১ লাখ ৮ হাজার টাকা।
সাদা, কালো, সবুজ, গোলাপি ও নীল-এই ৫ রঙে পাওয়া যাবে আইফোন ১৬। আইফোন ১৬ প্রো ও ১৬ প্রো ম্যাক্সের পর্দার আকার যথাক্রমে ৬ দশমিক ৩ ইঞ্চি ও ৬ দশমিক ৯ ইঞ্চি। আইফোন দুটির দাম পড়বে সংস্করণভেদে সর্বনিম্ন ৯৯৯ ডলার বা প্রায় ১ লাখ ২০ হাজার টাকা ও ১ হাজার ১৯৯ ডলার বা ১ লাখ ৪৪ হাজার টাকা।
নন প্রো মডেলে থাকছে যথাক্রমে ২৭ ওয়াট আর ১৫ ওয়াট চার্জিং সাপোর্ট। তবে সবচেয়ে বড় চমক হল, এই নতুন সিরিজের চারটি মডেলেই থাকছে ‘ক্যাপচার’ বোতাম।
অর্থাৎ ফোনের লক না খুলেও, শুধু এই বোতাম টিপেই খুব সহজে ক্যামেরা খুলে ছবি তোলা যাবে। ব্যাটারির ক্ষমতা সামান্য বেড়েছে। সঙ্গে প্রো মডেল দু’টিতে ৪০ ওয়াটের চার্জিং সাপোর্ট, ২০ ওয়াটের ম্যাগসেফ চার্জিং তো থাকছেই।