অপ্রতিরোধ্য ছিলেন আওয়ামী গডফাদার শাজাহান খান

অপ্রতিরোধ্য ছিলেন আওয়ামী গডফাদার শাজাহান খান

প্রথম আলো

প্রতিদিন জাতীয় দৈনিকে অসংখ্য খবর প্রকাশিত হয়। সেইসব খবর থেকে আলোচিত কিছু খবরের সংকলন করা হলো।

জাসদের রাজনীতি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসেন শাজাহান খান। শ্রমিকনেতা হিসেবে পরিচিত শাজাহান খান বর্তমানে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য। টানা আটবারের এই সংসদ সদস্য (এমপি) দুই মেয়াদে নৌপরিবহনমন্ত্রী ছিলেন। ব্যক্তিগত ক্যাডার বাহিনীর মাধ্যমে তিনি মাদারীপুরে প্রতিষ্ঠা করেছেন ‘খান-লীগ’। তাঁদের দাপটে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাও অতিষ্ঠ। ভাই ও স্বজনদের মাধ্যমে জেলার প্রায় সব সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ছিল তাঁর একক আধিপত্য। জমি দখল, কমিশন–বাণিজ্য, চাঁদাবাজি, টেন্ডারবাজি—সবকিছুই নিয়ন্ত্রণ করতেন তিনি।

এর পাশাপাশি অন্যান্য খবরগুলো দেখে আসি—

প্রথম আলো

অপ্রতিরোধ্য ছিলেন আওয়ামী গডফাদার শাজাহান খান

শাজাহান খান মাদারীপুর-২ (সদর-রাজৈর) আসনের সাবেক এমপি। মাদারীপুরে তাঁর বিকল্প কেউ নেই বলে মনে করে তাঁর পরিবার। খান পরিবারের সিদ্ধান্তের বাইরে সদর ও রাজৈরে কোনো কাজ হতো না। আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিমের বাড়িও মাদারীপুর শহরে। আওয়ামী লীগের শাসনামলের পুরোটা এই দুই কেন্দ্রীয় নেতার দ্বন্দ্ব জাতীয়ভাবেও আলোচিত। পরিবহন শ্রমিকনেতা হিসেবে বিগত আওয়ামী লীগের সাড়ে ১৫ বছরে এই খাতের চাঁদার অন্যতম নিয়ন্ত্রক ছিলেন শাজাহান খান।

দেশ রূপান্তর

সংখ্যানুপাতিকের যোগ বিয়োগ

সংসদে সংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব ব্যবস্থা চালুর বিষয়টি তিন দশক আগে আলোচনায় এসেছিল। গত আগস্টে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর আবারও সে আলোচনা জোরালোভাবেই শুরু হয়েছে। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে সংসদ নির্বাচনে সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির পক্ষে নিজেদের মত জানিয়েছে।

এসব দল সংখ্যানুপাতিক পদ্ধতির নির্বাচনে নিজেদের লাভ যেমন দেখছে, তেমনি সংসদে সব দলের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত ও স্বৈরশাসনের পথ বন্ধ হবে বলে মনে করছে। এসব দলের বেশিরভাগই কম সাংগঠনিক শক্তির দল। তাদের চেয়ে বেশি সাংগঠনিক সামর্থ্যরে জামায়াতও এ ব্যবস্থার পক্ষে। দুর্বল হয়ে পড়া জাতীয় পার্টিও (জাপা) এ কাতারে আছে।

বণিক বার্তা

এক-তৃতীয়াংশের বেশি ব্যয় রক্ষণাবেক্ষণে

ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট উপজেলার আতুয়াজঙ্গল বাজারে যাওয়ার ১ হাজার ২০০ মিটার সড়কটি পাকা করা হয় চলতি বছরের জুনে। এক মাস না যেতেই ১ কোটি ২০ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মিত পল্লী সড়কটির বিভিন্ন জায়গার কার্পেটিং উঠে যায়। স্থানীয়দের অভিযোগ, পুরো সড়কে ২৫ মিলিমিটার পিচ ঢালাইয়ের কথা থাকলেও দেয়া হয়েছে ১৫ মিলিমিটার। ব্যবহার করা হয়েছে নিম্নমানের বিটুমিন।

শুধু হালুয়াঘাটের এ সড়কই নয়, প্রতি বছর সড়ক ও সড়ক অবকাঠামো নির্মাণে সরকারকে ব্যয় করতে হয় হাজার হাজার কোটি টাকা। নিম্নমানের কাজের জন্য কিছুদিন পরই তা বেহাল হয়ে পড়ে। শুরু হয় রক্ষণাবেক্ষণের তোড়জোড়। পাস হয় নতুন বাজেট। বছরের পর বছর এভাবেই চলছে স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের (এলজিইডি) আওতাধীন সড়ক অবকাঠামোর কাজ। টেকসই সড়ক নির্মাণ নিশ্চিত না করে রক্ষণাবেক্ষণ বাবদ বরাদ্দ বাড়িয়েছে সরকার। গত এক দশকে এ খাতে বরাদ্দ বেড়েছে তিন গুণেরও বেশি। গত অর্থবছরের হিসাবেই প্রতি কিলোমিটার পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণে ব্যয় করা হয়েছে নির্মাণের এক-তৃতীয়াংশেরও বেশি অর্থ। এভাবে সরকারি টাকা অপচয় না করে সরকারকে টেকসই নির্মাণের দিকে নজর দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

কালবেলা

স্বাস্থ্যের উন্নয়নে ‘টাকার অভাব’

চলতি অর্থবছর দেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়ন কর্মসূচি পরিচালনায় অপারেশনাল প্ল্যান (ওপি) অনুমোদন অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। গত জুনে এটি অনুমোদন হওয়ার কথা ছিল। এখনো সেটি হয়নি। এই অর্থবছরে অনুমোদন না-ও হতে পারে বলে সূত্র জানিয়েছে। এতে সারা দেশের ১৪ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিকে কর্মরত সিএইচসিপির বেতন হচ্ছে না। বেতন বন্ধ থাকায় স্বাস্থ্য প্রশাসন ও হাসপাতালে অস্থায়ী ভিত্তিতে নিয়োগ পাওয়া ক্লিনার, নিরাপত্তা কর্মীরা অনেকেই চলে গেছেন। অনিশ্চিত টিকাদান, কৃমি নিয়ন্ত্রণ ও ভিটামিন ‘এ’ ক্যাম্পেইনের মতো জাতীয় কর্মসূচি। বন্ধ হয়ে গেছে হাসপাতাল ও স্বাস্থ্য খাতের এমএসআর (মেডিকেল সার্জিক্যাল রিক্যুইজিট) সব কেনাকাটা। এতে চিকিৎসা নিতে রোগীর ব্যয় বাড়ছে অস্বাভাবিক হারে।

গত ১২ অক্টোবর জাতীয় প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক বৈঠকে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভূতপূর্ব মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. নাজমুল হোসেন জানান, এই বছর ওপি অনুমোদন হওয়ার সম্ভাবনা নেই। আগামী এপ্রিল নাগাদ ওপি অনুমোদন হতে পারে। এতে এই অর্থবছরের দেশের স্বাস্থ্য খাতের উন্নয়নমূলক সব কাজই একপ্রকার অনিশ্চিত।

যুগান্তর

মূল্যস্ফীতি রোধে ৪ পদক্ষেপ

মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণে সরকার চার পদক্ষেপ বাস্তবায়নে তৎপরতা চালাচ্ছে। তবে এগুলো বাস্তবায়নে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতা মোকাবিলা করতে হচ্ছে। এর মধ্যে অন্যতম হচ্ছে অসহযোগিতা। সুযোগ বুঝে অসাধু ব্যবসায়ীদের বেশি মুনাফার প্রবণতা আগের চেয়ে বেড়েছে। বিভিন্ন স্তরে চাঁদাবাজি হচ্ছে। এসব কারণে পণ্যের দাম বেড়ে যাচ্ছে। ফলে মূল্যস্ফীতির ওপর বাড়তি চাপ পড়ছে। 

এসব সমস্যা বিগত সরকারের তৈরি। কিন্তু সেগুলো এখন মোকাবিলা করতে হচ্ছে বর্তমান সরকারকে। মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে সরকার, টাকার প্রবাহ হ্রাস, শুল্ক কমানো, সুদের হার বৃদ্ধি এবং বাজার তদারকি জোরদারের মতো চার পদক্ষেপ নিয়েছে। এগুলোসহ প্রয়োজনীয় আরও উদ্যোগের ফলে মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বগতি দ্রুতই নিয়ন্ত্রণে আসবে বলে সংশ্লিষ্টরা আশাবাদী।

বণিক বার্তা

একীভূতকরণের শর্ত লঙ্ঘন করে আট বছর ধরে এয়ারটেল ব্র্যান্ডিং ও মার্কেটিং করছে রবি

২০১৬ সালের ২৬ অক্টোবর রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও এয়ারটেল বাংলাদেশ লিমিটেড একীভূতকরণের অনুমতি দেয় বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি)। বিটিআরসির দেয়া অনুমতিতে একীভূতকরণের পর সব পণ্য ও সেবার বিজ্ঞাপন এবং বাজারজাতে রবি আজিয়াটা লিমিটেড নাম ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা আরোপ করা হয়। কিন্তু নিয়ন্ত্রক সংস্থার দেয়া শর্ত পূরণ না করে আগের মতোই রবি ও এয়ারটেল নামে দুটি ব্র্যান্ডের পণ্য ও সেবা বাজারজাত করছে কোম্পানিটি।

রবি ও এয়ারটেল একীভূতকরণ অনুমোদন দেয়া হয় ২০১৬ সালের ২৬ অক্টোবর। ওই প্রজ্ঞাপনের ২০ নম্বর শর্তে বলা হয়, একীভূতকরণের পর একীভূত কোম্পানিকে রবি আজিয়াটা লিমিটেডের নামেই সব পণ্য বা সেবার বিজ্ঞাপন বাজারজাত করতে হবে।

আজকের পত্রিকা

৪৩তম বিসিএস: সুপারিশ পেয়েও বাদ রেকর্ড ৯৯ চাকরিপ্রার্থী

৪৩তম বিসিএস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) সুপারিশপ্রাপ্ত হওয়ার পরও চাকরি পেলেন না ৯৯ জন প্রার্থী। সম্প্রতি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের জারি করা চূড়ান্ত প্রজ্ঞাপনে বাদ পড়েছেন তাঁরা। দেশে এর আগেও বিসিএসের নিয়োগ প্রজ্ঞাপন থেকে বাদ পড়ার দৃষ্টান্ত রয়েছে। তবে এবার বাদ পড়েছেন রেকর্ডসংখ্যক, যা গত পাঁচ বিসিএসের মধ্যে সর্বোচ্চ।

জানা যায়, ৪৩তম বিসিএস থেকে ২ হাজার ১৬৩ জনকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর সুপারিশ করে পিএসসি। এর প্রায় ১০ মাস পর ১৫ অক্টোবর ৪৩তম বিসিএসের প্রজ্ঞাপন জারি করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়। এতে নিয়োগ পেয়েছেন ২ হাজার ৬৪ জন।

সমকাল

সাজা দিয়েও সামলাতে হিমশিম বিএনপি

পরিবর্তিত রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে দল ও নেতাদের ভাবর্মূতি আরও বাড়িয়ে আগামী নির্বাচনে ক্ষমতায় যেতে চায় বিএনপি। তবে দলের হাইকমান্ডের এ আশা পূরণে ‘পথে কাঁটা’ হয়ে দাঁড়িয়েছেন মাঠপর্যায়ের কিছু নেতাকর্মী। তাদের দখলদারিত্ব ও চাঁদাবাজিসহ নানা অপকর্মে কিছুটা হলেও ক্ষুণ্ণ হচ্ছে দলের ভাবমূর্তি। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিয়েও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে পারছে না দলটি। আড়াই মাসে সহস্রাধিক নেতাকর্মীকে বহিষ্কারসহ নানা সাংগঠনিক শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিয়েও লাগাম টানা যাচ্ছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে কতিপয় নেতাকর্মী দলের কঠোর অবস্থানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে অপকর্মে জড়িয়ে পড়ছেন। এ পরিস্থিতিতে কিছুটা বিব্রতকর অবস্থায় পড়ছে দলটির হাইকমান্ড। তবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নানামুখী পদক্ষেপ নিয়ে লাগাম টানার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

অবশ্য বিএনপির শীর্ষ পর্যায়ের ‘জিরো টলারেন্সে’র কারণে তৃণমূলের নেতাকর্মীদের মধ্যে এক ধরনের আতঙ্ক তৈরি হয়েছে। কারণ অপকর্ম ও বিরোধে জড়িয়ে এরই মধ্যে অনেক ত্যাগী নেতাকর্মী দল থেকে বাদ পড়ছেন। একইসঙ্গে অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব–কোন্দল থাকলেও প্রকাশ্যে বিরোধে জড়াতে ভয় পাচ্ছেন কেউ কেউ। আবার অনেকে নিজের এবং দলের ভাবমূর্তির কথা চিন্তা করে ‘গোপনীয়তা ও সর্তকতা’ অবলম্বনের মাধ্যমে নিজের স্বার্থ হাসিলের চেষ্টা করছেন। দলের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ মনে করেন, সারাদেশের মুষ্টিমেয় নেতাকর্মীর নেতিবাচক কাজের দায় দলের সবাইকে নিতে হচ্ছে। নানা কায়দায় যারা আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সুবিধা নিয়েছেন এখনও তারাই চাঁদাবাজি ও দখলদারিতে জড়িয়ে পড়ছেন।

মানবজমিন

রাজনীতির লড়াই এখন সোশ্যাল মিডিয়ায়

সোশ্যাল মিডিয়ায় রাজনীতি নতুন কিছু নয়। বাংলাদেশ তো বটেই সারা দুনিয়াতেই এটা চলছে। তবে গেল কয়েক বছরে বাংলাদেশের ফেসবুক ব্যবহারকারীদের ট্রেন্ড ছিল এক রকম। মূলত বিএনপি-জামায়াতসহ বিরোধী নেতা-কর্মীরা সরব ছিলেন বেশি। ৫ই আগস্টের পর চিত্র কিছুটা ভিন্ন। আত্মগোপনে থাকা আওয়ামী লীগ নেতারা এখনও নীরব। তবে কর্মীরা বসে নেই। ফেসবুক, এক্সে নানামুখী প্রচারণা চালাচ্ছেন তারা। ছড়াচ্ছে নানা গুজবও। জবাব দিচ্ছেন বিএনপি-জামায়াত সমর্থকরা। সব মিলিয়ে এক জমজমাট লড়াই চলছে। 

বিশ্লেষকরা মনে করেন, রাজনৈতিক লড়াইসহ আগামী দিনের সব জনমত সৃষ্টিতে অনলাইন প্রচারণা বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। অন্যথায় যারা এদিকে নজর কম দেবে তারা পিছিয়ে পড়বে। এ দেশে বড় কয়েকটি আন্দোলনই সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নির্ভর হয়ে গড়ে উঠেছিল। বিশেষ করে ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের উত্থান, ২০১৮ সালের কোটা আন্দোলন এবং ২০২৪ এর কোটা সংস্কার আন্দোলন থেকে সরকার পতনের আন্দোলনে সোশ্যাল সাইটের ভূমিকা ছিল বেশ। 

কালের কণ্ঠ

আগামী বছরই জাতীয় নির্বাচন!

নির্বাচন কবে? বিশেষ পরিস্থিতিতে ক্ষমতার পালাবদলের পর কোটি মানুষের এখন এই প্রশ্ন। ছাত্র-গণ-অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতা নেওয়া অন্তর্বর্তী সরকার আনুষ্ঠানিকভাবে কিছুই স্পষ্ট করছে না। তবে সরকারের প্রভাবশালী ব্যক্তি ও আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল নির্বাচন আগামী বছর নাগাদ হতে পারে বলে আভাস দিয়েছেন। এর আগে সেনাবাহিনী প্রধান ওয়াকার-উজ-জামান আন্তর্জাতিক বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে দেড় বছরের মধ্যে নির্বাচন হতে পারে বলে মন্তব্য করেছিলেন।

নির্বাচন কি আগামী বছরের মধ্যেই হতে যাচ্ছে? ঘোষণা না দিলেও সরকার কি ওই পথেই হাঁটছে? দেশজুড়ে এখন এটিই আলোচনার কেন্দ্রে। আগামী বছরের মধ্যে নির্বাচন করা নিয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল যে বক্তব্য দিয়েছেন তা বেশ তাৎপর্যপূর্ণ মনে করছে বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দল। তবে নির্বাচনের ‘সময়’ নিয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না আসা পর্যন্ত আশ্বস্ত হতে পারছে না বিএনপি। আইন উপদেষ্টার বক্তব্যের সরাসরি কোনো প্রতিক্রিয়া দেয়নি জামায়াত।

এছাড়া সংকট অজুহাতে অস্বস্তি বাজারে; শহীদ পরিবার থেকে দুজনকে উপদেষ্টা করার দাবি নুরের; মূল্যায়ন ও সংশোধনে আটকা স্কুল ফিডিং; মজিবুর রহমান মঞ্জু / দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে সরকারকে মনিটরিং বাড়াতে হবে; শেখ হাসিনার ফেরা না ফেরা নির্ভর করছে ভারতের সিদ্ধান্তে; জোনায়েদ সাকি  / দেশে ৫৩ বছর ধরে দুঃশাসন চলছে; তালাক দেওয়ায় স্ত্রী-শাশুড়িকে পুড়িয়ে হত্যার অভিযোগ; ধনীর সন্তানরাই টার্গেট আসছে ভয়ংকর মাদক; পল্লী বিদ্যুতের ছয় কর্মকর্তা রিমান্ডে, গ্রেপ্তার আরও ৬—সংবাদগুলো বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছে।

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *