হাসপাতালে মাহাথির মোহাম্মদ

হাসপাতালে মাহাথির মোহাম্মদ

শ্বাসনালীর সংক্রমণে অসুস্থ হয়ে পড়া মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার দেশটির সাবেক  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে বলে খবর দিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

শ্বাসনালীর সংক্রমণে অসুস্থ হয়ে পড়া মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। বুধবার দেশটির সাবেক  প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে বলে খবর দিয়েছে ব্রিটিশ বার্তা সংস্থা রয়টার্স।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মালয়েশিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহাথির মোহাম্মদকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। তিনি শ্বাসনালীর সংক্রমণে ভুগছেন। স্থানীয় গণমাধ্যম বলেছে, হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ায় আদালতে দায়ের করা মানহানির এক মামলার শুনানিতে অংশ নিতে পারেননি মাহাথির মোহাম্মদ।

৯৯ বছর বয়সী মাহাথির দুই দশকের বেশি সময় ধরে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। মাহাথির মোহাম্মদের হার্টের পুরোনো সমস্যা রয়েছে এবং তার বাইপাস সার্জারিও করা হয়েছে।

গত কয়েক বছর ধরে হার্ট-সহ বিভিন্ন ধরনের শারীরিক সমস্যা নিয়ে হাসপাতালে আসা-যাওয়া করছেন। এর আগে, চলতি বছরের জুলাইয়ে সর্বশেষ তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল।

দেশটির সাব্কে এই প্রধানমন্ত্রী র্ব্তমান উপপ্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে একটি মানহানির মামলা দায়ের করেছেন। বুধবার এই মামলার শুনানিতে অংশ নেওয়ার কথা ছিল মাহাথিরের। স্থানীয় গণমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, মাহাথির মোহাম্মদকে ন্যাশনাল হার্ট ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে বলে তার আইনজীবী আদালতকে জানানোর পর মামলার শুনানি কার্যক্রম স্থগিত করা হয়েছে।

মাহাথির মোহাম্মদের একজন সহযোগী রয়টার্সকে বলেছেন, তিনি শ্বাসতন্ত্রের সংক্রমণের কারণে কাশিতে ভুগছেন। যে কারণে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তিনি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। আগামী ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত তিনি চিকিৎসা ছুটিতে থাকবেন।

২০০৩ সাল পর্যন্ত ২২ বছর মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী ছিলেন মাহাথির মোহাম্মদ। ৯২ বছর বয়সে ২০১৮ সালে বিরোধী জোটকে পরাজিত করে তিনি ফের দেশটির প্রধানমন্ত্রী হন। কিন্তু দুই বছরেরও কম সময়ে তার সরকার ভেঙে যায়। মালয়েশিয়ার রাজনীতিতে তিনি প্রভাবশালী ব্যক্তিত্ব।

সূত্র: রয়টার্স।

এসএস

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *