নিজের ওজন যেন বেড়ে না যায় সেদিকে নজর রাখুন। কারণ ওজন বেড়ে গেলে তা প্রভাব ফেলবে আপনার হাঁটুর ওপরেই। ফলে চাপ পড়বে আপনার সেই হাঁটুতে।
নিজের ওজন যেন বেড়ে না যায় সেদিকে নজর রাখুন। কারণ ওজন বেড়ে গেলে তা প্রভাব ফেলবে আপনার হাঁটুর ওপরেই। ফলে চাপ পড়বে আপনার সেই হাঁটুতে।
ওয়ার্ম আপ এবং স্ট্রেচিং : সবার আগে স্ট্রেচিং এবং ওয়ার্ম আপ করলে হাঁটুর ওপর চাপ কম পড়ে। কারণ সকালে উঠে আপনি ওয়ার্ম আপ এবং স্ট্রেচিং করলে রক্ত সঞ্চালন সঠিকভাবে হতে থাকে। এর ফলে হাঁটুর ওপরেও প্রভাব পড়ে না।
আরামদায়ক জুতা : সবসময় আরামদায়ক এবং ভালো মানের জুতো পরা উচিত। যাতে পায়ের ওপর চাপ না পড়ে। কারণ ছোটার ক্ষেত্রে এবং হাঁটার জুতা খুবই উপযোগী।
হাঁটুর জোর ধীরে ধীরে বাড়ান : হাঁটুর ওপরে হঠাৎ জোর দেবেন না। হিতে বিপরীত হতে পারে। ধীরে ধীরে হাঁটু দু’টিকে সক্ষম করে তুলুন যাতে অনেকটা দূর পর্যন্ত নির্দ্বিধায় হেঁটে যেতে পারেন।
নিজের ওজনের ওপর খেয়াল রাখুন : নিজের ওজন যেন বেড়ে না যায় সেদিকে নজর রাখুন। কারণ ওজন বেড়ে গেলে তা প্রভাব ফেলবে আপনার হাঁটুর ওপরেই। ফলে চাপ পড়বে আপনার সেই হাঁটুতে।
ডাক্তার দেখান : যদি তাতেও সমস্যা না মেটে তবে অবশ্যই ডাক্তার দেখান। হাঁটুর কোনো ধরনের সমস্যা দীর্ঘ দিন ফেলে রাখবেন না। মনে রাখবেন আপনার চলার ক্ষেত্রে আপনার হাঁটু দু’টি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কেএ