সৌদির সিনেমা হলে ছয় মাসে আয় ১৩শ কোটি

সৌদির সিনেমা হলে ছয় মাসে আয় ১৩শ কোটি

২০১৮ সালে সৌদি আরবে বিনোদনের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এরপরই সে বছর দেশটির প্রেক্ষাগৃহে চালানো হতে থাকে একের পর এক সিনেমা। বিদেশি সিনেমা ছাড়াও নিজেদের ছবিতেও ব্যাপক সাড়া মেলে সেখানে; বক্স অফিসে আয়ের শীর্ষেও রয়েছে স্থানীয় ছবি।

২০১৮ সালে সৌদি আরবে বিনোদনের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেন যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এরপরই সে বছর দেশটির প্রেক্ষাগৃহে চালানো হতে থাকে একের পর এক সিনেমা। বিদেশি সিনেমা ছাড়াও নিজেদের ছবিতেও ব্যাপক সাড়া মেলে সেখানে; বক্স অফিসে আয়ের শীর্ষেও রয়েছে স্থানীয় ছবি।

নিষেধাজ্ঞা তোলার সেই বছরে মার্ভেল স্টুডিওর ব্ল্যাক প্যানথার দিয়ে সূচনা ঘটে সৌদির সিনেমা হলের। এরপর আর মুখ ফিরে তাকাতে হয়নি। সিনেমা চালুর পাঁচ বছরেই এই খাত থেকে দেশটি আয় করে নেয় ১৪ কোটি ২৬ লাখ ডলারের বেশি। যেখানে শুধু প্রথম বছরেই শুধু আয় ছিল ২০ লাখ ডলার।

সরকারি তথ্যমতে, গত পাঁচ বছরে সবচেয়ে বেশি আয় করেছে টম ক্রুজ অভিনীত অ্যাকশন ড্রামা ফিল্ম ‘টপ গান: ম্যাভেরিক’। ১২ লাখের বেশি টিকিট বিক্রি করে সিনেমাটি আয় করেছে ৮ কোটি ৪০ লাখ রিয়ালের বেশি। এরপরই আছে ক্রিস্টোফার নোলানের ‘ওপেনহাইমার’ ও টম ক্রুজ অভিনীত ‘মিশন: ইম্পসিবল-ডেড রেকনিং পার্ট ওয়ান’।

২০২৪ এও জমজমাট এই আরব বক্স অফিস। চলতি বছরের প্রথমার্ধে সৌদি প্রেক্ষাগৃহগুলোতে বিক্রি হয়েছে ৮৫ লাখের বেশি টিকিট। আর এ থেকে দেশটি আয় করেছে ৪২০ মিলিয়নের বেশি সৌদি রিয়াল। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ১ হাজার ৩০০ কোটি টাকার বেশি।

গত মঙ্গলবার সৌদি আরবের সংস্কৃতিমন্ত্রী প্রিন্স বদর বিন আবদুল্লাহ বিন মোহাম্মদ বিন ফারহান আল-সৌদ এক্স হ্যান্ডলে জানিয়েছেন,  চলতি বছরের প্রথমার্ধে সৌদি বক্স অফিস আয় করেছে ৪২১ দশমিক ৮ মিলিয়ন সৌদি রিয়াল। শুধু তাই নয়, তালিকার শীর্ষ আয়কারী প্রথম তিনটি চলচ্চিত্রের দুটিই সৌদি প্রযোজনায় নির্মিত হয়েছে।

সুত্রঃ আরব নিউজ, এক্স হ্যান্ডেল

ডিএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *