সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন আপাতত স্থগিত

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন আপাতত স্থগিত

শিক্ষা উপদেষ্টার আশ্বাসে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। 

শিক্ষা উপদেষ্টার আশ্বাসে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। 

বুধবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা কলেজের অডিটোরিয়ামে সংবাদ সম্মেলন করে সাত কলেজ বিশ্বিবদ্যালয় রূপান্তর টিমের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে টিমের ফোকাল পার্সন নাঈম হাওলাদার বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টার আশ্বাসে আন্দোলন সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। তবে আন্দোলন সাময়িক স্থগিত মানে এই নয় যে আমরা আন্দোলন থেকে একেবারে সরে এসেছি। উপদেষ্টা আমাদের থেকে সময় চেয়েছেন। তার সম্মানে এবং দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে উপদেষ্টার আশ্বাসের পরও যদি আমরা কোনো কার্যকরী সমাধান না পাই বা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যদি নতুন কোনো ধরনের ভিন্ন কোনো প্রহসন শুরু হয়, তাহলে আমরা আবার রাজপথে নেমে আসবো। রাজপথেই তখন উদ্ভূত পরিস্থিতির ফয়সালা হবে।

তিনি বলেন, আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আমাদের সংকট ও সমস্যার চিত্র তুলে ধরেছি। সমস্যা সমাধানে আমরা ঢাবি অধিভুক্তি বাতিল করে সাত কলেজের সমন্বয়ে একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানাই। এরপর একই দাবি জানিয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ও ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ মহোদয়কে স্মারকলিপি দিয়েছি। একই স্মারকলিপি কলেজগুলোর অধ্যক্ষদেরও দেওয়া হয়েছে। এরপর আমরা ধারাবাহিকভাবে মানববন্ধন, বিক্ষোভ, নীলক্ষেত ও সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করেছি। সর্বশেষ আমরা চলতি সপ্তাহে দাবি আদায়ে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছি। দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমাদের দাবির যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে আমাদের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা শুরু করেছেন।

এই শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের আন্দোলন যেভাবে চলমান ছিল, একইভাবে সংশ্লিষ্ট সব মহলে আমরা আলোচনাও অব্যাহত রেখেছি। সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে প্রথমবারের মতো গত ২৫ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানান। আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা সেখানে উপস্থিত হয়ে আমাদের আন্দোলনের ন্যায্যতা সম্পর্কে তাদের সামনে তুলে ধরি। তারা আমাদের সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের যৌক্তিকতা অনুধাবন করে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও আমরা ধারাবাহিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখি। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে আমাদের দাবি ও আন্দোলনের যৌক্তিকতা তুলে ধরি। সর্বমহলে আমরা আমাদের দাবির বিষয়ে সমর্থন পেয়েছি।

গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) প্রথমবারের মতো শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে আমরা সাক্ষাৎ করি। সভায় দুই উপদেষ্টা আমাদের দাবি ও আন্দোলন সম্পর্কে জানতে চান। এরপর তারা আমাদের সাত কলেজের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বাইরে পৃথক প্রশাসনিক ভবনে কার্যক্রম চালানোর প্রস্তাব দেন। কিন্তু আমরা চেয়েছি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়। তাই ওই আলোচনায় কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। পরে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই এ সভা শেষ হয়। এরপর সবশেষ গত মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের আমন্ত্রণে আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। তিনি আমাদের দাবির যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ‘স্বতন্ত্র পরিচয়’ নিশ্চিতের উপযুক্ত আশ্বাস দিয়েছেন।

শিক্ষা উপদেষ্টার আশ্বাসে স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের চলমান আন্দোলন আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।

বুধবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা কলেজের অডিটোরিয়ামে সংবাদ সম্মেলন করে সাত কলেজ বিশ্ববিদ্যালয় রূপান্তর টিমের পক্ষ থেকে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।

সংবাদ সম্মেলনে টিমের ফোকাল পার্সন নাঈম হাওলাদার বলেন, শিক্ষা উপদেষ্টার আশ্বাসে আন্দোলন সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। তবে আন্দোলন সাময়িক স্থগিত মানে এই নয় যে আমরা আন্দোলন থেকে একেবারে সরে এসেছি। উপদেষ্টা আমাদের থেকে সময় চেয়েছেন। তার সম্মানে এবং দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতি বিবেচনায় আমরা নতুন সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তবে উপদেষ্টার আশ্বাসের পরও যদি আমরা কোনো কার্যকরী সমাধান না পাই বা শিক্ষার্থীদের সঙ্গে যদি নতুন কোনো ধরনের ভিন্ন কোনো প্রহসন শুরু হয়, তাহলে আমরা আবার রাজপথে নেমে আসবো। রাজপথেই তখন উদ্ভূত পরিস্থিতির ফয়সালা হবে।

তিনি বলেন, আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আমাদের সংকট ও সমস্যার চিত্র তুলে ধরেছি। সমস্যা সমাধানে আমরা ঢাবি অধিভুক্তি বাতিল করে সাত কলেজের সমন্বয়ে একটি স্বায়ত্তশাসিত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানাই। এরপর একই দাবি জানিয়ে গত ২৫ সেপ্টেম্বর শিক্ষা উপদেষ্টা ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ, ২৯ সেপ্টেম্বর ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান ও ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. এস এম এ ফায়েজ মহোদয়কে স্মারকলিপি দিয়েছি। একই স্মারকলিপি কলেজগুলোর অধ্যক্ষদেরও দেওয়া হয়েছে। এরপর আমরা ধারাবাহিকভাবে মানববন্ধন, বিক্ষোভ, নীলক্ষেত ও সায়েন্সল্যাব মোড় অবরোধ করে শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালন করেছি। সর্বশেষ আমরা চলতি সপ্তাহে দাবি আদায়ে ক্লাস-পরীক্ষা বর্জন করে ক্যাম্পাসে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছি। দীর্ঘদিনের আন্দোলন-সংগ্রামে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ আমাদের দাবির যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে আমাদের সঙ্গে ধারাবাহিকভাবে আলোচনা শুরু করেছেন।

এই শিক্ষার্থী বলেন, আমাদের আন্দোলন যেভাবে চলমান ছিল, একইভাবে সংশ্লিষ্ট সব মহলে আমরা আলোচনাও অব্যাহত রেখেছি। সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে প্রথমবারের মতো গত ২৫ অক্টোবর বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য আহ্বান জানান। আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা সেখানে উপস্থিত হয়ে আমাদের আন্দোলনের ন্যায্যতা সম্পর্কে তাদের সামনে তুলে ধরি। তারা আমাদের সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের যৌক্তিকতা অনুধাবন করে পূর্ণ সমর্থনের আশ্বাস দেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় নেতারা ছাড়াও আমরা ধারাবাহিকভাবে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পুলিশসহ বিভিন্ন গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ অব্যাহত রাখি। তাদের ডাকে সাড়া দিয়ে আমাদের দাবি ও আন্দোলনের যৌক্তিকতা তুলে ধরি। সর্বমহলে আমরা আমাদের দাবির বিষয়ে সমর্থন পেয়েছি।

গত বৃহস্পতিবার (৩১ অক্টোবর) প্রথমবারের মতো শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে আমরা সাক্ষাৎ করি। সভায় দুই উপদেষ্টা আমাদের দাবি ও আন্দোলন সম্পর্কে জানতে চান। এরপর তারা আমাদের সাত কলেজের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের বাইরে পৃথক প্রশাসনিক ভবনে কার্যক্রম চালানোর প্রস্তাব দেন। কিন্তু আমরা চেয়েছি স্বতন্ত্র বিশ্ববিদ্যালয়। তাই ওই আলোচনায় কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। পরে কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই এ সভা শেষ হয়। এরপর সবশেষ গত মঙ্গলবার (০৫ নভেম্বর) শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদের আমন্ত্রণে আমরা সাত কলেজের শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ে উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করি। তিনি আমাদের দাবির যৌক্তিকতা উপলব্ধি করে সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য একটি ‘স্বতন্ত্র পরিচয়’ নিশ্চিতের উপযুক্ত আশ্বাস দিয়েছেন।

সাত কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের দাবি একই উল্লেখ করে তিনি আরও বলেন, সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা যখন অধিভুক্তি বাতিলের আন্দোলন শুরু করেছেন, তখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও একই দাবিতে তাদের ক্যাম্পাসে কর্মসূচি শুরু করেছেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাও এ অধিভুক্তি চান না। আর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন সরাসরি অধিভুক্তির বিষয়ে অবস্থান পরিষ্কার না করলেও একাধিক স্থানে অধিভুক্তি বাতিলের পক্ষে তাদের অবস্থানও পরিষ্কার হওয়া গেছে। দুপক্ষের শিক্ষার্থীদের দাবি বিবেচনায় শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন। তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন, শিক্ষার্থীদের দাবি অনুযায়ী সাত কলেজের ঢাবি অধিভুক্তি বাতিল করবেন। তবে অধিভুক্তি বাতিল হলেও সাত কলেজকে ফের পেছনে ফেরানো হবে না। বরং সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের জন্য নতুন একটি স্বতন্ত্র পরিচয় তৈরি করা হবে। তবে কোন প্রক্রিয়ায় এ পরিচয় তৈরি করা সম্ভব, সেটা মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটি ও একটি বিশেষজ্ঞ টিম নির্ধারণ করবে। এজন্য তিনি আমাদের থেকে সময় চেয়েছেন। এ সময়ের মধ্যে তিনি সাত কলেজের সবগুলো ক্যাম্পাস পরিদর্শন করবেন। মন্ত্রণালয়ের গঠিত কমিটিতে শিক্ষার্থী প্রতিনিধি যুক্ত করার বিষয়েও তিনি আমাদের আশ্বস্ত করেছেন।

শিক্ষার্থী প্রতিনিধিরা শিক্ষা উপদেষ্টা মহোদয়ের আশ্বাসে সন্তুষ্ট জানিয়ে তিনি বলেন, আমরা আমাদের চলমান আন্দোলন-কর্মসূচি সাময়িক স্থগিত রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত এখন থেকে সাত কলেজের দাবি নিয়ে আমাদের মাঠ পর্যায়ে কোনো কর্মসূচি নেই। আমরা শুরু থেকে রাস্তা অবরোধ কিংবা বিক্ষোভ-সমাবেশের মাধ্যমে আমাদের যৌক্তিক দাবি আদায়ের চেয়ে আলোচনার মাধ্যমে কূটনৈতিক পদ্ধতিকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছিলাম। কিন্তু একটা পর্যায়ে আমরা কোনো ধরনেরআশ্বাস না পেয়ে একপ্রকার বাধ্য হয়ে আন্দোলন শুরু করেছি। এখন আমাদের মনে হয়েছে, উপদেষ্টার আশ্বাসের পর আর আন্দোলনের প্রয়োজন নেই। আলোচনার দরজা উন্মুক্ত হয়েছে। আমরা

আলোচনার মাধ্যমে দাবি আদায় করতে পারবো। এ সময়ের মধ্যে সাত কলেজের স্বাভাবিক ক্লাস-পরীক্ষা কার্যক্রম ধারাবাহিকভাবে চলবে। শুধু তাই নয়, সাত কলেজের জন্য নতুন কাঠামো তৈরি হওয়া ও পরিচালনা কার্যক্রম শুরু হওয়ার আগ পর্যন্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাত কলেজের পরীক্ষা নেওয়া, ফল প্রকাশ করা এবং সনদ প্রদান করার মতো। নিয়মিত কার্যক্রমগুলো সম্পাদন করবে। যাতে করে শিক্ষার্থীদের কোনো ধরনের পরিচয় সংকট তৈরি না হয়।

একইসঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফেরার পর যে যে ধরনের সংকট তৈরি হয়েছিল, সবগুলো সামনে রেখে নতুন সিদ্ধান্ত নিতে হবে বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।

আরএইচটি/এসএম

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *