ঘরের মাটিতে আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে খেলে লাল বলের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে নিরাপত্তার প্রশ্নে তার দেশে ফেরা নিয়ে একপ্রকার অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। যদিও সরকারের তরফে সবুজ সংকেত পাওয়া গিয়েছিল।
ঘরের মাটিতে আসন্ন দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে খেলে লাল বলের ক্রিকেটকে বিদায় জানাতে আগ্রহ প্রকাশ করেছিলেন সাকিব আল হাসান। তবে নিরাপত্তার প্রশ্নে তার দেশে ফেরা নিয়ে একপ্রকার অনিশ্চয়তা তৈরি হয়। যদিও সরকারের তরফে সবুজ সংকেত পাওয়া গিয়েছিল।
সাকিবের দেশে ফেরা নিয়ে কোনো সমস্যা দেখছেন না বলে জানিয়েছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ। এবার নতুন খবর, নিরাপত্তা ইস্যুতে আশ্বস্ত হয়ে বিদায়ী টেস্ট খেলতে ঢাকায় ফিরছেন সাকিব। আগামী বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) আমেরিকা থেকে দেশে ফিরতে পারেন তিনি।
আগামী ২১ অক্টোবর থেকে ঘরের মাঠে শুরু হবে সিরিজের প্রথম টেস্ট। প্রোটিয়া সিরিজ সামনে রেখে অনুশীলনে ঘাম ঝরাচ্ছেন ক্রিকেটাররা। সাকিবের বিষয়ে নিশ্চিত হয়েই ঘোষণা করা হতে পারে স্কোয়াড।
ভারত সিরিজ শেষ করেই আমেরিকায় উড়ে গিয়েছিলেন সাকিব। সেখানে অবশ্য টুর্নামেন্টে খেলা ঘিরেই ব্যস্ততা ছিল। এরই মধ্যে নীরবতা ভেঙে ফেসবুকে এক পোস্ট আলোড়ন তুলেছিল। আলোচিত সেই স্ট্যাটাসে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নীরব ভূমিকা নিয়ে দুঃখপ্রকাশ করেছিলেন সাকিব।
বিদায়ী টেস্ট খেলতে দেশে ফেরার কথা জানিয়ে ভক্ত-সমর্থকদের সমর্থনও চেয়েছেন টাইগার এই অলরাউন্ডার। সাকিবের এমন পোস্টের পরপরই অনেকের ধারণা, দেশে ফেরা ও নিরাপত্তা নিয়ে সরকারের একটা পক্ষের সঙ্গে আলোচনা হয়ে থাকতে পারে সাকিবের।
সাকিবের দেশে আসা কিংবা খেলা শেষে দেশত্যাগ নিয়ে সম্প্রতি এক প্রশ্নের জবাবে আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘দেশে আসা কিংবা বাইরে যাওয়ার ক্ষেত্রে কোনো বাধা তো থাকার কথা নয়। আমি যতটুকু জানি। আর আইনের বিষয়টা আইন মন্ত্রণালয় ব্যাখ্যা করতে পারবে। আমি বিশেষজ্ঞও না কিংবা আইন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বেও না।’
এফআই