বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতারা যদি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোতে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করে, তাদের আশ্রয় দেওয়ার সিদ্ধান্ত স্ব স্ব দেশগুলোর।
বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতারা যদি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলোতে রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করে, তাদের আশ্রয় দেওয়ার সিদ্ধান্ত স্ব স্ব দেশগুলোর।
বুধবার (১৪ আগস্ট) পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে ইইউর ঢাকা মিশনের চ্যার্জ ডি অ্যাফেয়ার্স ব্যান্ড স্প্যানিয়ার এ কথা জানান।
ইইউর ঢাকা মিশনের চ্যার্জ ডি অ্যাফেয়ার্সের কাছে এক সাংবাদিক প্রশ্ন রাখেন— রাজনৈতিক টালমাটাল অবস্থার মধ্যে বাংলাদেশের রাজনৈতিক নেতারা যদি অ্যাসাইলাম চায়, সেক্ষেত্রে ইইউর অবস্থান কী হবে?
জবাবে ব্যান্ড স্প্যানিয়ার বলেন, ইউরোপীয় ইউনিয়নের কনস্যুলার সার্ভিস নেই। কেউ যদি রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য সদস্য দেশগুলোর কাছে আবেদন করে তাহলে সেই রাষ্ট্রগুলো সিদ্ধান্ত নেবে।
তিনি বলেন, পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে খুব ভালো আলোচনা হয়েছে। আমরা বাংলাদেশের সংকটকালীন সময়ে তাদের পাশে আছি। আমরা আজ জানতে এসেছি, কীভাবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সহযোগিতা করতে পারি।
বৈঠকে জিএসপি প্লাস ও শ্রমিক অধিকার নিয়ে আলোচনা হয়নি বলেও জানান স্প্যানিয়ার। একই সঙ্গে ঢাকার বিদেশি কূটনৈতিক মিশনগুলোতে সশস্ত্র বাহিনীর নিরাপত্তা নিশ্চিত করায় ধন্যবাদ জানান তিনি।
এনআই/এমজে