প্রায়ই গোলাপ ফুল রেখে যায়, বুঝি সে মানুষটিই দিয়েছে : শাবনূর

প্রায়ই গোলাপ ফুল রেখে যায়, বুঝি সে মানুষটিই দিয়েছে : শাবনূর

দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শাবনূর। নব্বই দশকের এক সোনালি সময়ে রুপালি পর্দায় পা রাখেন তিনি। এরপর দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেল তিন দশকেরও বেশি সময়। নিজের গ্ল্যামারের একটুও বিচ্যুতি ঘটেনি নায়িকার; পর্দায় এখনও নিজেকে রাঙিয়ে তুলছেন নতুনের মতো করেই।

দেশের জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা শাবনূর। নব্বই দশকের এক সোনালি সময়ে রুপালি পর্দায় পা রাখেন তিনি। এরপর দেখতে দেখতে পেরিয়ে গেল তিন দশকেরও বেশি সময়। নিজের গ্ল্যামারের একটুও বিচ্যুতি ঘটেনি নায়িকার; পর্দায় এখনও নিজেকে রাঙিয়ে তুলছেন নতুনের মতো করেই।

সম্প্রতিই রঙ্গনা নামের একটি ছবির শ্যুটিং শেষ করেছেন নায়িকা। এরপর চলে যান সিডনিতে। সেখানে সন্তানদের নিয়ে থিতু হয়েছেন শাবনূর। তবে দেশেও পা রাখেন নিয়মিত। শোনা যাচ্ছে, দেশে ফিরলেই রঙ্গনার বাকি কাজ শেষ করবেন তিনি।

এই মুহূর্তে সিডনিতেই অবস্থান করছেন শাবনূর। সেখান থেকে সামাজিক মাধ্যমে নিজের বিভিন্ন মুহূর্তের ছবি ভাগাভাগি করে নে নব্বই দশকের এই গ্ল্যামার কুইন। তবে বেশ কিছুদিন ধরে নায়িকাকে ফুল নিয়ে ফটোশ্যুট করতে দেখা গেছে।

সামাজিক মাধ্যমে ফুল নিয়ে শাবনূরকে নিয়মিত পোস্ট দিতে দেখা গেলেও এই ফুল নিয়ে এক অদ্ভুত ঘটনা রয়েছে নায়িকার জীবনে।  এক ব্যক্তি শাবনূরের বাসার সামনে নিয়মিত গোলাপ ফুল রেখে যান! গণমাধ্যমে দেওয়া সাক্ষাৎকারে সে গল্প তুলতেই খানিকটা রহস্যই রেখে দিলেন নায়িকা।

শাবনূরের কথায়, ‘পাঁচ বছর ধরে প্রায় দিনই একটি ছেলে বাসার সামনে গোলাপ ফুল রেখে যাচ্ছে। যখনই সে আমার বাসার এদিক দিয়ে যায়, গোলাপ ফুল রেখে যায়, দরজার কাছে। এটি আমার খুব ভালো লাগে। প্রায় দিনই বাসার গেট খুললেই দেখতে পাই বাইরে গোলাপ ফুল রাখা। তখন বুঝি, সেই মানুষটি দিয়েছে। সেই গোলাপের পাপড়ি ছিঁড়ে পানিতে রাখি, এত বছরে আমাকে যত গোলাপ দিয়েছে, সব পাপড়ি আমি বোতলে ভরে রেখে দিয়েছি।’

তবে সেই অজ্ঞাত ব্যক্তিকে শাবনূর চেনেন বলেও জানান। রহস্যটা এখানেই রেখেছেন যে, শাবনূর সেই গোলাপ ফুল রেখে যাওয়া মানুষটির বিস্তর কিছু প্রকাশ করলেন না। বললেন, ‘সে আমার মারাত্মক লেভেলের ভক্ত, এখন অনেক পরিচিত আমরা। নামটা বলতে চাই না।’

ডিএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *