‘ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নানা জায়গার মতো শিক্ষা বিভাগে সংস্কার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আমরা দেখেছি ইসলাম শিক্ষা বই পরিমার্জনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে হাদিস অস্বীকারকারী এবং মহানবীকে কটূক্তিকারী আবু সাঈদ খান নামে একজনকে। এছাড়া সে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পা চাটা গোলাম। এমন একজন লোককে ইসলাম শিক্ষা বইয়ের সম্পাদনার দায়িত্ব দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার মূলত বাংলাদেশের মুসলমানদের সঙ্গে তামাশা করছে।’
‘ছাত্র জনতার গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী নানা জায়গার মতো শিক্ষা বিভাগে সংস্কার কার্যক্রম চলমান রয়েছে। আমরা দেখেছি ইসলাম শিক্ষা বই পরিমার্জনের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে হাদিস অস্বীকারকারী এবং মহানবীকে কটূক্তিকারী আবু সাঈদ খান নামে একজনকে। এছাড়া সে আওয়ামী ফ্যাসিবাদের পা চাটা গোলাম। এমন একজন লোককে ইসলাম শিক্ষা বইয়ের সম্পাদনার দায়িত্ব দিয়ে অন্তর্বর্তী সরকার মূলত বাংলাদেশের মুসলমানদের সঙ্গে তামাশা করছে।’
সোমবার (৩০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের উদ্যোগে হাদিস অস্বীকারকারী আবু সাঈদ খানকে পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন কমিটি থেকে অপসারণ ও আলেম প্রতিনিধি নিযুক্ত করার দাবিতে আয়োজিত মানববন্ধনে বক্তারা এ কথা বলেন।
সংগঠনের কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুল আজিজ কাসেমি এবং ফরিদুল ইসলাম এর সঞ্চালনায় মানববন্ধনে সভাপতিত্ব করেন হেমায়েত উল্লাহ কাসেমি।
মানববন্ধনে প্রধান অতিথির রাখেন সাধারণ সম্পাদক মুফতি রেজাউল কারীম আবরার। আরও বক্তব্য রাখেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুফতি শামছুদ্দোহা আশরাফি, মুফতি লুতফুর রহমান ফারায়েজি, মুফতি ইসমাঈল সিরাজি, মাওলানা ইউনুস ঢালী, মুফতি কেফায়েত উল্লাহ কাশফি, মাওলানা আবদুল্লাহ আল ফারুক, মাওলানা আবু মুহাম্মাদ রহমানি, মুফতি উমর ফারুক ইবরাহিমি সহ অন্যান্য ওলামায়ে কেরাম।
বক্তব্যে রেজাউল কারীম আবরার বলেন, অবিলম্বে আবু সাঈদ খানকে পাঠ্যপুস্তক পরিমার্জন কমিটি থেকে বাদ দিতে হবে। তাকে কারা কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করেছে, তাদের চিহ্নিত করে আইনের আওতায় আনতে হবে। আবু সাঈদ খানরা বই পরিমার্জন এবং সংশোধন করে ফেললে ছাপানোর পূর্বে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে অবশ্যই রিভিউ করাতে হবে। দাবি আদায় না হলে আগামী ৬ অক্টোবর জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদ কর্তৃক ঢাকায় এনসিটিবি কার্যালয় ঘেরাও করা হবে।
ওএফএ/এমএ