৯০ রানে ১০৭ মিটারের বিশাল এক ছক্কায় বল পাঠিয়েছিলেন এম চিদাম্বারাম স্টেডিয়ামের ছাদে। ঋশাভ পান্তের এমন ছক্কা দেখে বিষ্ময় লুকোতে পারেননি কেউই। ৯৬ রান থেকে এরপর দ্রুতই পৌঁছে যান ৯৯ রানে। উইলিয়াম ও রুর্কির বলে কাট করে সিঙ্গেলস পূরণ করে সেঞ্চুরির ল্যান্ডমার্ক ধরার অপেক্ষায় ছিলেন পান্ত। কিন্তু টেস্ট ক্যারিয়ারের ৭ম সেঞ্চুরিটা আর পাওয়া হয়নি তার। ইনসাইড এজে বোল্ড হয়ে ফিরতে হলো তাকে।
৯০ রানে ১০৭ মিটারের বিশাল এক ছক্কায় বল পাঠিয়েছিলেন এম চিদাম্বারাম স্টেডিয়ামের ছাদে। ঋশাভ পান্তের এমন ছক্কা দেখে বিষ্ময় লুকোতে পারেননি কেউই। ৯৬ রান থেকে এরপর দ্রুতই পৌঁছে যান ৯৯ রানে। উইলিয়াম ও রুর্কির বলে কাট করে সিঙ্গেলস পূরণ করে সেঞ্চুরির ল্যান্ডমার্ক ধরার অপেক্ষায় ছিলেন পান্ত। কিন্তু টেস্ট ক্যারিয়ারের ৭ম সেঞ্চুরিটা আর পাওয়া হয়নি তার। ইনসাইড এজে বোল্ড হয়ে ফিরতে হলো তাকে।
ক্যারিয়ারে ৬ষ্ঠ সেঞ্চুরির বিপরীতে ৭মবার নব্বইয়ের ঘরে আউত হলেন ভারতের এই উইকেটরক্ষক। ৯৯ রানে আউট হয়ে দুর্ভাগ্যের রেকর্ডেও নাম তুলেছেন তিনি। ২০০০ সালের পর থেকে গেল ২৪ বছরে টেস্টে সবচেয়ে বেশিবার নড়বড়ে নব্বইয়ে আউটের তালিকায় দুইয়ে উঠে এসেছে তার নাম।
তবে উইকেটরক্ষকদের বিবেচনায় ঋশভ পান্তের চেয়ে বেশিবার নব্বইয়ের ঘরে আউট হননি আর কেউই। মহেন্দ্র সিং ধোনি নড়বড়ে নব্বইয়ে আউট হয়েছেন ৬ বার। দক্ষিণ আফ্রিকার কুইন্টন ডি ককের এমনভাবে কপাল পুড়েছে ৪ বার।
১০ বার-স্টিভ ওয়াহ (অস্ট্রেলিয়া) – শচীন টেন্ডুলকার (ভারত)- রাহুল দ্রাবিড় (ভারত)
৯ বার- মাইকেল স্ল্যাটার (অস্ট্রেলিয়া)
৮ বার – আলভীন কালীচরণ (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – এবি ডি ভিলিয়ার্স (দক্ষিণ আফ্রিকা) – ইনজামাম-উল-হক (পাকিস্তান)
৭ বার – ঋষভ পান্ত (ভারত) – ম্যাথু হেইডেন (অস্ট্রেলিয়া) – অ্যালিস্টার কুক (ইংল্যান্ড)
ঋষভ পান্ত (৭ বার) মহেন্দ্র সিং ধোনি (৫ বার) কুইন্টন ডি কক (৪ বার)
ঋষভ পান্ত (৭ বার)
উসমান খাজা (৫ বার)
অ্যাঞ্জেলো ম্যাথিউস (৫ বার)
ক্রেইগ ব্রাথওয়েট (৫ বার)
স্টিভ স্মিথ (৫ বার)
জেএ