একসময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বেশ দাপট ছিল জিম্বাবুয়ের। আইসিসির সব টুর্নামেন্টেই অংশ নিতো তারা। তবে সেসব এখন কেবলই সোনালী অতীত। ক্রিকেটে জৌলুস হারিয়ে আর্থিক সমস্যায়ও পড়েছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। ফলে তাদের ক্রিকেটের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ব্যহত হচ্ছে। তাদের এমন খারাপ সময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
একসময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে বেশ দাপট ছিল জিম্বাবুয়ের। আইসিসির সব টুর্নামেন্টেই অংশ নিতো তারা। তবে সেসব এখন কেবলই সোনালী অতীত। ক্রিকেটে জৌলুস হারিয়ে আর্থিক সমস্যায়ও পড়েছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। ফলে তাদের ক্রিকেটের অবকাঠামোগত উন্নয়ন ব্যহত হচ্ছে। তাদের এমন খারাপ সময়ে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি)।
দেশটির অন্যতম পর্যটন কেন্দ্র ভিক্টোরিয়া ফলসের কাছে দর্শনীয় একটি ক্রিকেট স্টেডিয়াম নির্মাণ করা হচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই স্টেডিয়াম নির্মানে ৫ থেকে ১০ মিলিয়ন ডলার পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আর এই সম্পূর্ণ অর্থ দিচ্ছে আইসিসি।
ইতোমধ্যেই স্টেডিয়ামটির ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট এমারসন মানানগাগওয়া। ধারণা করা হচ্ছে বিশ্বের অন্যতম মনোরম স্টেডিয়াম হতে চলেছে এটি। স্টেডিয়ামটির নাম রাখা হচ্ছে ‘মোসি-ওয়া-টুনিয়া।’ স্টেডিয়ামের ধারণ ক্ষমতা হবে ১০ হাজার দর্শকের।
এই মাঠেই ২০২৬ ও ২০২৭ সালে বৈশ্বিক টুর্নামেন্ট আয়োজনের পরিকল্পনা করেছে জিম্বাবুয়ে। দেশটি আগামী বছর নামিবিয়ার সঙ্গে অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ আয়োজন করবে। সেই সঙ্গে ২০২৭ বিশ্বকাপের সহ আয়োজকও জিম্বাবুয়ে। এই টুর্নামেন্টগুলোকে সামনে রেখেই নির্মাণ করা হচ্ছে এই স্টেডিয়াম।
এরই মধ্যে স্টেডিয়াম নির্মাণের জন্য ১০ হেক্টর জমি অধিগ্রহণ করেছে জিম্বাবুয়ে সরকার। ভিক্টোরিয়া ফলস স্টেডিয়ামটি মাল্টি-স্পোর্টস স্টেডিয়াম হিসেবে তৈরি করা হবে। সেখানে ক্রিকেটের বাইরেও রাগবি, হকি ও নেটবল খেলার সুযোগ সুবিধা থাকবে বলে জানা গেছে।
এইচজেএস