ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত লামিনে ইয়ামালের বাবা

ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত লামিনে ইয়ামালের বাবা

নিজের এলাকাতেই ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছে স্পেন ও বার্সেলোনার তারকা ফুটবলার লামিনে ইয়ামালের বাবা মুনির নাসরাউয়ি। স্পেনের সংবাদমাধ্যম ‘লা ভ্যানগার্দিয়া’র সূত্রে একাধিক গণমাধ্যমের খবর, স্থানীয়দের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাকে ছুরি দিয়ে আহত করে কয়েকজন ব্যক্তি। 

নিজের এলাকাতেই ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছে স্পেন ও বার্সেলোনার তারকা ফুটবলার লামিনে ইয়ামালের বাবা মুনির নাসরাউয়ি। স্পেনের সংবাদমাধ্যম ‘লা ভ্যানগার্দিয়া’র সূত্রে একাধিক গণমাধ্যমের খবর, স্থানীয়দের সঙ্গে কথা কাটাকাটির এক পর্যায়ে তাকে ছুরি দিয়ে আহত করে কয়েকজন ব্যক্তি। 

বার্সেলোনা শহর থেকে ৩০ কিলোমিটার দূরে মাতারো অঞ্চলের রোচাফন্দায় এ ঘটনা ঘটেছে। ইয়ামাল এখানেই বড় হয়েছেন এবং তার বাবা ও দাদি এখানেই বসবাস করেন। 

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে জানানো হয়, স্পেনের কাতালুনিয়ার মাতারো অঞ্চলে নিজের পোষা কুকুরকে নিয়ে গাড়ি পার্ক করার জায়গায় হাঁটছিলেন ইয়ামালের বাবা মুনির নাসরাউয়ি। সেখানে কিছু লোকের সঙ্গে আলাপ হয়। তারই একপর্যায়ে কথা-কাটাকাটি হয় তাদের মাঝে। এরপর লোকগুলো ফিরে এসে তাকে আক্রমণ করে এবং একাধিকবার ছুরিকাঘাত করে ফেলে চলে যায়।

ফোর্বস এবং বিইন স্পোর্টসের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আহত হওয়ার পর মুনির নিজেই স্থানীয় হাসপাতালে ছুটে গিয়েছিলেন। তার অবস্থা গুরুতর বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। তবে প্রাণের সংশয় নেই। এ ঘটনা তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছে কাতালান আঞ্চলিক পুলিশ। 

ঘটনাটি আনুষ্ঠানিকভাবে তারা নিশ্চিত করেনি এবং এএফপি এ বিষয়ে তথ্য চাইলে তারা উত্তর দেয়নি। যদিও ‘লা ভ্যানগার্দিয়া’ জানিয়েছে, এ ঘটনায় এরই মধ্যে কয়েকজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, পূর্বের কোনো এক তর্কের জেরে এমন ঘটনা ঘটিয়েছে ওই ব্যক্তিরা। 

ফুটবল বিশ্বের নতুন বিষ্ময়বালক লামিনে ইয়ামাল। বার্সায় ১৫ বছর বয়সে অভিষেক ইয়ামালের। নিজের জাত চিনিয়েছেন বার্সেলোনার হয়ে। এরপরেই লুইস দে লা ফুয়েন্তের অধীনে স্পেনের জার্সিতে নিজেকে মেলে ধরেছেন। জার্মানিতে অনুষ্ঠিত ইউরোতে হয়েছেন সেরা তরুণ খেলোয়াড়। স্পেনকে এনে দিয়েছেন মহাদেশীয় শিরোপা। 

জেএ 

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *