সন্ত্রাসীর চাঁদা দাবি, বাসাবাড়ি ভাঙচুরের প্রতিবাদ ও প্রতিকার চেয়ে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ফিরোজ আশরাফ এ দাবি জানান।
সন্ত্রাসীর চাঁদা দাবি, বাসাবাড়ি ভাঙচুরের প্রতিবাদ ও প্রতিকার চেয়ে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানানো হয়েছে। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) প্রেস ক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ফিরোজ আশরাফ এ দাবি জানান।
তিনি বলেন, গত ৫ আগস্ট ব্যক্তিগত রোষানলে পটুয়াখালীর চাঁদাবাজ মো. সাইফুল ইসলাম মৃধা, রিমানুল ইসলাম রিমু ও আকরাম সিকদারের নেতৃত্বে আমার বাড়িতে ধ্বংসলীলা চালানো হয়। তাদের নেতৃত্বে ৩০-৪০ জন লোক আমার বাড়িতে ঢুকে বসতঘর ও আমার ভাড়াটিয়ার ছয়টি ঘর, আমার বিভিন্ন কোম্পানির ডিস্ট্রিবিউটরের গোডাউন ঘর ভাঙচুর এবং আমার মাকে মারধর করে রক্তাক্ত জখম করা হয়।
ফিরোজ আশরাফ বলেন, সেসময় থানার কার্যক্রম বন্ধ থাকায় আমরা সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করি কিন্তু তারা আসার আগেই চারটি কোম্পানির মালামালের তালা ভেঙে এবং ক্যাশে থাকা নগদ টাকা পয়সা ও বাসার ট্রাঙ্ক ভেঙে স্বর্ণালঙ্কারসহ নগদ ৪০ লাখ টাকা লুটপাট করে নিয়ে যায়।
তিনি বলেন, এরপর আমরা তাদের বিরুদ্ধে দুটি মামলা করি। আদালত সন্তুষ্ট হয়ে নিকটস্থ থানায় ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এজাহার নেওয়ার নির্দেশ দেন। কিন্তু অভিযুক্তরা জাতীয়তাবাদী দলের নেতাকর্মী হওয়ার তাদের পুলিশ গ্রেপ্তার করতে অপারগতা প্রকাশ করে। ফলে আমরা কোনো বিচার বা প্রতিকার পাচ্ছি না। তাই সাংবাদিকদের মাধ্যমে আমরা সংশ্লিষ্টদের সাহায্য কামনা করছি।
ওএফএ/এসএসএইচ