বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে জামালপুরের অন্যতম সমন্বয়ক মীর ইসহাক হাসান ইখলাস বলেছেন, জেলা প্রশাসনের আমন্ত্রণে আমরা ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে সভায় অংশগ্রহণ করি। সভা শেষে নিশান, রবিন, তুর্য, আবিদ, আহনাফ, দিয়া, মাহিন, নাসিম, মাহতাব, সামি, রুহানসহ বেশ কয়েকজন নিজেদের সমন্বয়ক দাবি করে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাদের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মারতে মারতে প্রধান ফটকের বাইরে রাস্তায় নিয়ে যায়।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে জামালপুরের অন্যতম সমন্বয়ক মীর ইসহাক হাসান ইখলাস বলেছেন, জেলা প্রশাসনের আমন্ত্রণে আমরা ৫ সদস্য বিশিষ্ট একটি প্রতিনিধিদল নিয়ে সভায় অংশগ্রহণ করি। সভা শেষে নিশান, রবিন, তুর্য, আবিদ, আহনাফ, দিয়া, মাহিন, নাসিম, মাহতাব, সামি, রুহানসহ বেশ কয়েকজন নিজেদের সমন্বয়ক দাবি করে আমাদের ওপর হামলা চালায়। তারা আমাদের জেলা প্রশাসকের কার্যালয় থেকে মারতে মারতে প্রধান ফটকের বাইরে রাস্তায় নিয়ে যায়।
এ সময় সমন্বয়ক মাহমুদুল হাসান বিবেককে ব্যাপক মারধর করে তার নাক ফাটিয়ে দেওয়া হয় এবং তার মাথা ও শরীরের বিভিন্ন জায়গায় আঘাত করা হয়।
জামালপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কের ওপর হামলার অভিযোগে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মীর ইসহাক হাসান ইখলাস বলেন, পরবর্তী সময়ে সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মহব্বত কবীর আমাদের উদ্ধার করেন কিন্তু ওই অবস্থায় পুলিশ-প্রশাসনের সামনেই আমাদের প্রাণনাশের হুমকি দেয় তারা।
তিনি হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে হামলাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান।
সংবাদ সম্মেলনে সমন্বয়ক মাহমুদুল হাসান বিবেক, হামিদুল হক সীমান্ত, শাকিলসহ অন্যান্যরা বক্তব্য রাখেন।
‘হামলায় আহত সমন্বয়ক মাহমুদুল হাসান বিবেককে প্রথমে জামালপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পরে সেখান থেকে শহরের বেসরকারি আল-রেজা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।’
এ সময় সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক্স মিডিয়ার সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন।
এমএ