টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের গ্রাফটা যেন ক্রমেই নিচের দিকে নামছে। বিশ্বকাপের বড় মঞ্চে আফগানিস্তানের কাছে নাগালে থাকা ম্যাচ হেরে সেমিফাইনালে যাওয়ার স্বপ্নটা বিসর্জন দিয়েছিল টাইগাররা। লম্বা সময় পর আরেকবার টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ফিরেও বাংলাদেশের ভাগ্যটা খুব একটা বদলে যায়নি। ভারতের কাছে ৭ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হার জুটেছে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের প্রথম ম্যাচে।
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের পারফরম্যান্সের গ্রাফটা যেন ক্রমেই নিচের দিকে নামছে। বিশ্বকাপের বড় মঞ্চে আফগানিস্তানের কাছে নাগালে থাকা ম্যাচ হেরে সেমিফাইনালে যাওয়ার স্বপ্নটা বিসর্জন দিয়েছিল টাইগাররা। লম্বা সময় পর আরেকবার টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ফিরেও বাংলাদেশের ভাগ্যটা খুব একটা বদলে যায়নি। ভারতের কাছে ৭ উইকেটের বিশাল ব্যবধানে হার জুটেছে দ্বিপাক্ষিক সিরিজের প্রথম ম্যাচে।
গোয়ালিয়রে সিরিজের প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের ব্যাটিং-বোলিং দুই ইউনিটেই ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতোই। ব্যাট হাতে ৫০ রানের আগেই সাজঘরে ফিরেছেন দলের অর্ধেক ব্যাটার। বল হাতে পাওয়ারপ্লেতেই বাংলাদেশ হজম করেছে ৭১ রান। ভারত বাংলাদেশের ওপর ঠিক কতখানি আধিপত্য দেখিয়েছিল, তা স্পষ্ট হতে পারে এখান থেকেই।
তবে এমন হতশ্রী পারফরম্যান্সের পরেও নিজেদের এত খারাপ দল বলতে নারাজ বাংলাদেশ দলের অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত। তিনি বিশ্বাস করেন এরচেয়ে ভালো দল বাংলাদেশ, ‘খারাপ হয়েছে যে সেটাও বলবো না। আমার মনে হয় যে, এর থেকে আমরা ভালো দল। শেষ অনেকদিন ধরে এই সংস্করণে আমরা ভালো পারফরম্যান্স করছি না। কিন্তু আমি বিশ্বাস করি না আমরা এত খারাপ দল।’
নিজেদের ব্যাটিং অ্যাপ্রোচ নিয়ে শান্ত বলেন, ‘আমি যে অ্যাপ্রোচের কথা বলেছিলাম, সে জন্য ব্যাটিংয়ে ভালো শুরুটা গুরুত্বপূর্ণ। শুরুটা ভালো হবে বাকিদের কাজটা সহজ হয়ে যায়। যারা ওখানে ভালো খেলছে, তাদের দায়িত্ব নিতে হবে।’
বাংলাদেশ অধিনায়ক অবশ্য স্বীকার করে নিয়েছেন তার দলের পুরোটাই ছিল ব্যর্থতার চাদরে মোড়া। জোর দিয়েছেন ভালো শট খেলার দিকে, ‘আমরা সবাই মিলেই ব্যর্থ হয়েছি। আক্রমণাত্মক মানসিকতা থাকবেই, তবে কখন কোন শট খেলব, এটা বুঝতে হবে। এখনই এই অ্যাপ্রোচ বদলাতে চাই না। আমাদের এভাবে খেলে যেতে হবে, তবে ভালো শট নির্বাচন করতে হবে।’
এসএইচ/জেএ