গত মৌসুমে ঢাকা আবাহনী ফুটবল দলের ডাগআউটে বড় পরিবর্তন এসেছিল। অর্ধযুগ আবাহনীতে কোচিং করানো পর্তুগিজ কোচ ম্যারিও ল্যামোসকে বাদ দেওয়ার পাশাপাশি প্রায় দুই দশক ম্যানেজার থাকা সত্যজিত দাশ রুপুও ছিলেন না। এক মৌসুম পর তিনি আবারও আবাহনী ম্যানেজারের দায়িত্ব ফিরে পেয়েছেন।
গত মৌসুমে ঢাকা আবাহনী ফুটবল দলের ডাগআউটে বড় পরিবর্তন এসেছিল। অর্ধযুগ আবাহনীতে কোচিং করানো পর্তুগিজ কোচ ম্যারিও ল্যামোসকে বাদ দেওয়ার পাশাপাশি প্রায় দুই দশক ম্যানেজার থাকা সত্যজিত দাশ রুপুও ছিলেন না। এক মৌসুম পর তিনি আবারও আবাহনী ম্যানেজারের দায়িত্ব ফিরে পেয়েছেন।
৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ের পর থেকে আবাহনী খুব সংকটময় সময় পার করছে। বিদেশি কোচের চুক্তি বাতিল করে দেশি কোচ মারুফুল হকের নিয়োগ নিশ্চিত করেছে দুই দিন আগে। এর পাশাপাশি আবাহনীর পরিচালক পর্ষদ রুপুকে পুনরায় ম্যানেজার ও কাজী ইনামকে ফুটবল পরিচালক মনোনীত করেছে। বিষয়টি জানিয়েছেন ক্লাবের অন্যতম পরিচালক শেখ বশির আহমেদ মামুন।
গত মৌসুমে আবাহনীর ম্যানেজার ছিলেন কাজী নজরুল ইসলাম। এই মৌসুমেও তিনি সংকটের মুহূর্তে কাজ করছিলেন। ক্লাব কর্তৃপক্ষ অবশ্য দুঃসময়ে রুপুর ওপরই ভরসা রেখেছে। রুপু ক্লাবে আবার ফিরছেন সেটি অবশ্য খেলোয়াড় তালিকায় তার ছেলে তন্ময় দাসের নাম দেখে অনুমেয় ছিল। মারুফ-রুপু দুই জনই অত্যন্ত স্বাধীনচেতা ও ব্যক্তিত্বসম্পন্ন। ডাগআউটে একে অন্যকে তারা কিভাবে মানিয়ে নেন সেটা দেখার অপেক্ষায় ফুটবলাঙ্গন।
আবাহনী ক্লাবের ফুটবল দল মূলত দেখতেন ভারপ্রাপ্ত ডিরেক্টর ইনচার্জ কাজী নাবিল আহমেদ। ৫ আগস্ট পরবর্তী সময়ে সাবেক এই সংসদ সদস্য আত্মগোপনে। তার অনুজ কাজী ইনামকে আসন্ন মৌসুমের ফুটবল দলের সার্বিক দিক দেখার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। কাজী ইনাম ক্রিকেট বোর্ডের পরিচালক হলেও ফুটবল দলের খোঁজও রাখতেন নিয়মিত।
এজেড/এএইচএস