যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে যোগ দিতে পারলে কী করতেন কঙ্গনা?

যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে যোগ দিতে পারলে কী করতেন কঙ্গনা?

আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকে পৃথিবীটা ছোট হয়ে গেছে। এক দিকে যেমন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকানের সংখ্যা বেড়েছে। তেমনই ভারতীয় নাগরিকেরও সচেতনতা এবং উৎসাহ বেড়েছে বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে। পাঁচ বছর আগে ট্রাম্প যখন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখনই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তার সখ্য প্রকাশ পেয়েছিল।

আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। একবিংশ শতাব্দীর তৃতীয় দশকে পৃথিবীটা ছোট হয়ে গেছে। এক দিকে যেমন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আমেরিকানের সংখ্যা বেড়েছে। তেমনই ভারতীয় নাগরিকেরও সচেতনতা এবং উৎসাহ বেড়েছে বিশ্ব রাজনীতি নিয়ে। পাঁচ বছর আগে ট্রাম্প যখন আমেরিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন, তখনই ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে তার সখ্য প্রকাশ পেয়েছিল।

অন্য দিকে রয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত কমালা হ্যারিস। আমেরিকায় হ্যারিসের জনপ্রিয়তা কম নয়। সে দেশের একাংশ প্রথম থেকেই কমালার পক্ষ ছিলেন। বিশেষত মহিলারা, ইস্যুভিত্তিক ভোটে এবার আমেরিকায় অভিবাসন নীতির পাশাপাশি গুরুত্ব পেয়েছে গর্ভপাতের অধিকারও। তাই মহিলাদের সমর্থন ছিল কমালার দিকে।

সেখানে ভারতীয় অভিনেত্রী তথা বিজেপি সাংসদ কঙ্গনা রানাওয়াত খোলাখুলি সমর্থন জানালেন ট্রাম্পকে। তাকে ‘টোটাল কিলার’-এর আখ্যা দিয়ে প্রশংসা করেছেন। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ট্রাম্পের ছবি ভাগ করে নিয়ে তিনি জানালেন এই মুহূর্তে আমেরিকায় থাকলে কী করতেন?

কঙ্গনা নিজের ইনস্টাগ্রামে পেনসিলভানিয়ার সমাবেশে ট্রাম্পের গুলিবিদ্ধ হওয়ার ছবি দিয়ে লেখেন, ‘আমি এই সময় আমেরিকায় থাকলে ট্রাম্পকে ভোট দিতাম। গুলি লাগার পর উঠে দাঁড়িয়ে ভাষণ শেষ করেছেন যেভাবে, এক কথায় ‘টোটাল কিলার’।’

চলতি বছর জুলাই মাসে নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে গুলি লাগে ট্রাম্পের কানে। পেনসিলভেনিয়ার বাটলারের একটি সভায় গিয়েছিলেন ট্রাম্প। তার কথা শোনার জন্য প্রচুর মানুষের জমায়েত হয়েছিল। মঞ্চে উঠে কথা বলতে শুরু করেন ট্রাম্প। তখনই গুলি ছোড়া হয় বলে অভিযোগ।

দেখা যায়, ট্রাম্পের ডান দিকের কানের পাশ থেকে রক্ত বেরোচ্ছে। তার মুখেও রক্তের দাগ দেখা যায়। তবু উঠে দাঁড়িয়ে হাত মুঠো করে আকাশের দিকে ছোড়েন ট্রাম্প।

সেই ছবি নিমেষে ভাইরাল হয় নেট পাড়ায়। সভায় উপস্থিত বাকিরাও নীচু হয়ে বসে পড়েন। দ্রুত সেখান থেকে ট্রাম্পকে সরিয়ে নিয়ে যান তার নিরাপত্তারক্ষীরা। তবে ট্রাম্পের সেই ছবি যেভাবে ছড়িয়ে পড়ে নেটপাড়ায় তাতে সেই ছবি দিয়ে টি-শার্ট ও বিক্রি হয় আমেরিকায়।

এমআইকে

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *