‘সালমানকে বাঁচতে হলে মন্দিরে ক্ষমা চাইতে হবে’, চাওয়া হল মোটা টাকা

‘সালমানকে বাঁচতে হলে মন্দিরে ক্ষমা চাইতে হবে’, চাওয়া হল মোটা টাকা

২৬ বছর আগে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগে ফেঁসে যান বলিউড হিরো সালমান খান। দুই দশক আগের সেই ঘটনার পর থেকেই কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের নিশানায় পড়েন তিনি। একাধিকবার ভাইজানকে খুনের হুমকি দিয়ে খবরের শিরোনামে জায়গা করে নেয় বিষ্ণোইরা। চলতি বছর থেকে সেই উপদ্রব আরও বেড়েছে।

২৬ বছর আগে কৃষ্ণসার হরিণ হত্যার অভিযোগে ফেঁসে যান বলিউড হিরো সালমান খান। দুই দশক আগের সেই ঘটনার পর থেকেই কুখ্যাত গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের নিশানায় পড়েন তিনি। একাধিকবার ভাইজানকে খুনের হুমকি দিয়ে খবরের শিরোনামে জায়গা করে নেয় বিষ্ণোইরা। চলতি বছর থেকে সেই উপদ্রব আরও বেড়েছে।

লরেন্স বিষ্ণোই এখন সালমানের কাছে রীতিমতো এক আতঙ্ক ছাড়া কিছুই না। বলা যায়, এখন জীবন-মৃত্যুর ঠিক মাঝামাঝি অবস্থানেই আছেন সালমান। এরই মধ্যে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের পরিচয়ে বা তাদের স্টাইলে একের পর এক সালমানকে খুনের হুমকি এখন নিয়মিত হয়ে দাঁড়িয়েছে। যতবার হুমকির ফোন আসে, ততবারই নতুন নতুন সব দাবি-দাওয়া শোনা যায়।

এবার এক সপ্তাহের মধ্যে দু’বার হুমকি পেলেন নায়ক। গত সোমবার রাতে মুম্বাই পুলিশের কাছে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোলের নাম করে মুঠোফোনে হুমকি বার্তা এসেছে বলে খবর। এরপর সেই অজ্ঞাতকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

জানা গেছে, গ্রেপ্তার হওয়া ওই যুবক আসলে গ্যাংস্টার লরেন্স বিষ্ণোইয়ের ভাই আনমোল নন। তার নাম বিক্রম, দক্ষিণী রাজ্য কর্ণাটকের বাসিন্দা তিনি।

যে ফোন আসে তাতে বলা হয়, ‘লরেন্সের ভাই বলছি, সালমান খান যদি বাঁচতে চায়, তবে আমাদের মন্দিরে গিয়ে ক্ষমাপ্রার্থনা করুক। আর যদি তা না করেন, তা হলে পাঁচ কোটি টাকা দিতে হবে। দু’টির কোনটিই যদি না করেন, তবে সালমানকে খুন করা হবে। আমাদের গ্যাং এখনও তাকে নজরে রেখছে।’

তবে পাঁচ কোটি চেয়ে এই প্রথম নয়, একইভাবে হুমকি বার্তা আগেও এসেছে। গত ১৮ অক্টোবর পুলিশের হোয়াট্‌সঅ্যাপ নম্বরে লরেন্স বিষ্ণোইয়ের নাম করে একটি হুমকিবার্তা আসে। তাতে বলা হয়, সালমানকে ৫ কোটি টাকা দিতে হবে, না হলে সদ্য খুন হওয়া কংগ্রেস নেতা বাবা সিদ্দিকির থেকেও করুণ পরিণতি হবে তার।

ডিএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *