বিবাহবিচ্ছেদ নিশ্চয়ই কষ্টকর? অভিষেকের পাশে বসেই উত্তর ঐশ্বরিয়ার

বিবাহবিচ্ছেদ নিশ্চয়ই কষ্টকর? অভিষেকের পাশে বসেই উত্তর ঐশ্বরিয়ার

বলিউডে জল্পনা, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে। তারকা দম্পতি নাকি বিবাহবিচ্ছেদের পথেও হাঁটতে চলেছেন। যদিও এই জল্পনা নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি দু’জনের কেউই।

বলিউডে জল্পনা, ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চনের দাম্পত্যে দূরত্ব তৈরি হয়েছে। তারকা দম্পতি নাকি বিবাহবিচ্ছেদের পথেও হাঁটতে চলেছেন। যদিও এই জল্পনা নিয়ে এখনও মুখ খোলেননি দু’জনের কেউই।

তবে পুরোনো এক অনুষ্ঠানে বিয়ে ও বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে মতামত প্রকাশ করেছিলেন ঐশ্বরিয়া। যেই ভিডিও এখন নতুন করে সামনে এসেছে।

২০০৯ সালে আমেরিকায় অপরা ওয়াইনফ্রের অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ঐশ্বরিয়া ও অভিষেক। তার দু’বছর আগেই সাতপাকে বাঁধা পড়েছিলেন দুজন। এই অনুষ্ঠানে তারকা দম্পতির বিয়ের বেশ কিছু মুহূর্ত তুলে ধরা হয়। 

এমন আড়ম্বরপূর্ণ বিয়ের ঝলক দেখে অবাক হয়েছিলেন সঞ্চালিকা। সে সময় অভিষেক তাকে ভারতীয়দের বিয়ে নিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত বিবরণ দিয়েছিলেন।

ভারতীয়দের বিয়ের তোড়জো়ড় চলে দীর্ঘ দিন ধরে। টানা দশ দিন সকাল ও বিকেল নানা রকমের রীতি ঘিরে রাখে নবদম্পতিকে। অভিষেকের বিবরণ শুনে অপরা পাল্টা প্রশ্ন করেছিলেন, ‘এত জাঁকজমক করে বিয়ে করার পরে বিবাহবিচ্ছেদ হলে তা নিশ্চয়ই দম্পতিদের জন্য খুব কঠিন হয়ে ওঠে?’

এই প্রশ্নের উত্তর দিয়েছিলেন ঐশ্বরিয়া। অভিনেত্রী বলেছিলেন, ‘আমরা এই ধরনের ভাবনা মাথায় আসতেই দেই না।’ বিয়ে মানেই পরস্পরের প্রতি সারা জীবনের প্রতিশ্রুতিবদ্ধতা। পরিবারের সঙ্গে থাকার মধ্যেই রয়েছে আনন্দ, এ কথা সেই অনুষ্ঠানে স্পষ্ট করেছিলেন ঐশ্বরিয়া। 

এই অনুষ্ঠানেই তিনি জানিয়েছিলেন, অমিতাভ বরাবর তার বাবা মায়ের সঙ্গেই থেকেছেন। তাই সেই ধারা তিনিও বহন করছেন। দম্পতির এই মন্তব্য আবার এত বছর পরে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে।

অনন্ত আম্বানী ও রাধিকা মার্চেন্টের বিয়ের সময় থেকেই দম্পতিদের বিবাহবিচ্ছেদের জল্পনা ঘনীভূত হয়। অনেকে বলছেন, সংসারে বনিবনার অভাবেই এই দূরত্ব। আবার তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশের কথাও শোনা যাচ্ছে। তবে সত্যি কোনটা, তা সময়ই বলে দিবে। 

এনএইচ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *