ডাক্তার পদবি সংক্রান্ত ‘অযৌক্তিক’ রিট কেন ৬৭ বার পেছাবে?

ডাক্তার পদবি সংক্রান্ত ‘অযৌক্তিক’ রিট কেন ৬৭ বার পেছাবে?

ডাক্তার পদবি ব্যবহার সংক্রান্ত অযৌক্তিক মামলা নিষ্পত্তি এবং ন্যায়সংগত স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন প্রণয়নের দাবিতে চিকিৎসক-শিক্ষার্থী সমাবেশ করেছে ইউনাইটেড মেডিকেল অর্গানাইজেশনস অব বাংলাদেশ (ইউমব) নামের একটি সংগঠন। সমাবেশে ডাক্তার পদবি ব্যবহার সংক্রান্ত স্যাকমোদের অযৌক্তিক রিটের নিষ্পত্তির দাবি জানান চিকিৎসকরা।

ডাক্তার পদবি ব্যবহার সংক্রান্ত অযৌক্তিক মামলা নিষ্পত্তি এবং ন্যায়সংগত স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন প্রণয়নের দাবিতে চিকিৎসক-শিক্ষার্থী সমাবেশ করেছে ইউনাইটেড মেডিকেল অর্গানাইজেশনস অব বাংলাদেশ (ইউমব) নামের একটি সংগঠন। সমাবেশে ডাক্তার পদবি ব্যবহার সংক্রান্ত স্যাকমোদের অযৌক্তিক রিটের নিষ্পত্তির দাবি জানান চিকিৎসকরা।

এসময় তারা কাদের স্বার্থে ডাক্তার পদবি সংক্রান্ত ‘অযৌক্তিক’ রিট কেন ৬৭ বার পেছানো হয়েছে তা জানতে চান।

শনিবার (২৬ অক্টোবর) দুপুর দেড়টার দিকে জাতীয় শহীদ মিনারে ‘চিকিৎসক-শিক্ষার্থী সমাবেশ’ ব্যানারে এ সমাবেশ শুরু হয়। এতে অংশ নিয়েছেন চিকিৎসাক্ষেত্রের বিভিন্ন সংগঠনের নেতারা।

বক্তারা বলেন, ডাক্তার পদবি ব্যবহার সংক্রান্ত স্যাকমোদের রিটের শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে রোববার (২৭ অক্টোবর)। এখন পর্যন্ত রিটটির শুনানি ৬৭ বার পেছানো হয়েছে। ডাক্তার পদবির অপব্যবহার করার মাধ্যমে এ দেশের মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করা হচ্ছে। এমনকি জনগণ অপচিকিৎসার শিকার হচ্ছে, এটি আইন বহির্ভূত একটি শাস্তিযোগ্য অপরাধ। আগামীকাল এই রিটের শুনানি নিশ্চিত করতে হবে এবং এই অযৌক্তিক অন্যায়মূলক রিট নিষ্পত্তি করতে হবে।

চিকিৎসক নেতারা বলেন, স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন ২০২৪ খসড়াতে অনেকগুলো অসংগতি, অস্পষ্টতা ও অপূর্ণতা বিদ্যমান, যা কার্যকর হলে চিকিৎসকরা আরও নিগ্রহের শিকার হবে, রোগীরা আরও ভোগান্তির শিকার হবে। আইনটি সংশোধনের জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে পর্যালোচনামূলক প্রতিবেদন প্রদান করা হয়েছে। যদি অন্যায়মূলক অবাস্তব কোনো আইন প্রণয়ন করা হয়, তাহলে এ দেশের চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী ও জনতা সেই আইন প্রত্যাখ্যান করবে।

তারা আরও বলেন, আমরা একটি বাস্তবায়নযোগ্য ন্যায়সংগত স্বাস্থ্যসেবা ও সুরক্ষা আইন চাই। এই দাবি অবিলম্বে বাস্তবায়ন চাই, যদি তা না হয় তাহলে স্বাস্থ্যসেবাই বরং ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

টিআই/এসএসএইচ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *