সিদ্ধিরগঞ্জে শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

সিদ্ধিরগঞ্জে শেখ হাসিনা-রেহানার বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হাফেজ মো. হোসাইন আহমেদ (২০) নামে এক যুবককে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে ১১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। এই মামলায় আরও ৮০-৯০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হাফেজ মো. হোসাইন আহমেদ (২০) নামে এক যুবককে হত্যাচেষ্টার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান আসামি করে ১১৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। এই মামলায় আরও ৮০-৯০ জনকে অজ্ঞাত আসামি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২২ অক্টোবর) রাতে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় হাফেজ মো. হোসাইন আহমেদ (২০) বাদী হয়ে হত্যাচেষ্টা মামলাটি দায়ের করেছেন। মামলার বিষয়টি আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নিশ্চিত করেছেন সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আল মামুন।

মামলায় অন্য আসামিদের মধ্যে রয়েছেন, শেখ রেহেনা, সাবেক সংসদ সদস্য একেএম শামীম ওসমান, তার ছেলে অয়ন ওসমান, ভাতিজা আজমেরি ওসমান, সাবেক মন্ত্রী পরিষদ সচিব কবির বিন আনোয়ার, সাবেক মুখ্য সচিব তোফাজ্জল হোসেন মিয়া, সাবেক মুখ্য সচিব মাহবুবুর রহমান, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী ইয়াছিন মিয়া, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা যুবলীগের আহ্বায়ক মতিউর রহমান মতি, (নাসিক) সাবেক ১০নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ইফতেখার আলম খোকন, নাসিক ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শাহজালাল বাদলসহ ঢাকা নারায়ণগঞ্জসহ বিভিন্ন বিভিন্নস্থানের লোকজনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলায় সূত্রে জানা যায়, গত ৫ আগস্ট ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের সিদ্ধিরগঞ্জের সাইনবোর্ডের পূর্ব পাশের মদিনা কোল্ড স্টোরেজের সামনে ছাত্র- জনতার আন্দোলনে উল্লেখিত আসামিরা হত্যার উদ্দেশ্যে এলোপাতাড়ি গুলি শুরু করে। এতে প্রাণ রক্ষায় দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার সময় আসামি শাহ আলম মানিক মাস্টার (৪৮), আশরাফ, মো. মহসিন (৩৫) ও ভাগিনা মামুন (৪০) আগ্নেয়াস্ত্র দিয়ে ভুক্তভোগী হোসাইন আহমেদের ডান হাতে গুলি করে। পরে লোকজন তাকে উদ্ধার করে ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখানে তার হাতটি কেটে ফেলা হয়।

আরকে

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *