হানিমুনে কোথায় গেলেন অনন্ত-রাধিকা

হানিমুনে কোথায় গেলেন অনন্ত-রাধিকা

গত জুলাই মাসের ১২ তারিখে চার হাত এক করেছে অনন্ত আম্বানী ও রাধিকা মার্চেন্ট। সারা বিশ্ব দেখেছে তাদের মহাজাকজমকের বিয়ে। প্রাকবিবাহ ও বিবাহ অনুষ্ঠানে বিপুল অর্থ ব্যয় করেছেন ভারতের শীর্ষ ধনকুবেরে মুকেশ আম্বানী। এমন বিয়ের আয়োজন ভুলতে পারবে না দুনিয়াবাসী।

গত জুলাই মাসের ১২ তারিখে চার হাত এক করেছে অনন্ত আম্বানী ও রাধিকা মার্চেন্ট। সারা বিশ্ব দেখেছে তাদের মহাজাকজমকের বিয়ে। প্রাকবিবাহ ও বিবাহ অনুষ্ঠানে বিপুল অর্থ ব্যয় করেছেন ভারতের শীর্ষ ধনকুবেরে মুকেশ আম্বানী। এমন বিয়ের আয়োজন ভুলতে পারবে না দুনিয়াবাসী।

অনন্ত-রাধিকার বিয়ের মাস পূর্তি হল। এর মধ্যেই নিজেদের হানিমুন সেরে নিলেন আম্বানি বাড়ির নতুন দম্পতি। শোনা যাচ্ছে, প্যারিস অলিম্পি নাকি গিয়েছিলেন তারা। সেখান থেকে নেটিজেনদের ধারণা ছিল, সেখানেই নাকি হানিমুন সেরেছেন অনন্ত-রাধিকা।

কিন্তু প্যারিস ভ্রমণের পর কোস্টারিকায় উড়াল দেন এই নবদম্পতি। সূত্রের খবর, ১ আগস্ট থেকে কোস্টারিকায় রয়েছেন অনন্ত-রাধিকা। বিয়ের মত হানিমুনেও বিপুল অঙ্কের টাকা খরচ করেছেন তারা। কোস্টারিকার গুয়ানাকাস্তেতে রয়েছেন তারা। সেখানকার কাসা লাস ওলাস ফোর সিজন্স রিসোর্টে রয়েছেন বলে খবর।

কাসা লাস ওলাস ফোর সিজন্স রিসোর্টটি একটি পাঁচতারা হোটেল। রয়েছে ছয়টি বেডরুম। প্রশান্ত মহাসাগরের তীরে অবস্থিত এ রিসোর্টটি ১৮ হাজার ৪৭৫ স্কোয়ার ফিটের ওপর দাঁড়িয়ে। দেড় একরের জায়গার ওপর সেই হোটেলটি। প্যাসিফিক মহাসাগরের ১৮০ ডিগ্রি ভিউ পাওয়া যায় রিসোর্টের ঘর থেকে।

এখানে শিশুদের জন্যও বিশেষ ঘর আছে। এ ছাড়া সুইমিংপুল আছে। অতিথিরা চাইলে বেশি খরচ করে ব্যক্তিগত শেফ, প্রাইভেট বার সব ব্যবহার করতে পারবেন। সেই রিসোর্টে এক রাতের খরচ ৩০ হাজার পাউন্ড। অর্থাৎ বাংলাদেশি মুদ্রায় তা প্রায় ৩৫ লাখ টাকার সমান।

গত ১২ জুলাই মুম্বাইয়ের জিও কনভেনশন সেন্টারে বসেছিল অনন্ত আম্বানি ও রাধিকা মার্চেন্টে বিয়ের আসর। ১৪ এপ্রিল ছিল তাদের রিসেপশন। এ বিয়েতে দেশ-বিদেশের একাধিক তারকা এসেছিলেন। বিয়ের পর লন্ডনে বসেছিল তাদের বিবাহপরবর্তী অনুষ্ঠানের আসর। এরপর তারা প্যারিস থেকেই হানিমুনে গেলেন কোস্টারিকার এই রিসোর্টে।

ডিএ

Visit Source Page

Leave a Comment

Comments

No comments yet. Why don’t you start the discussion?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *