নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে আগ্নেয়াস্ত্রসহ মো. শিপন (২৫) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১-এর সদস্যরা। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে দেওটি ইউনিয়নের আমিরাবাদ গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর বিকেলে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে আগ্নেয়াস্ত্রসহ মো. শিপন (২৫) নামের একজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-১১-এর সদস্যরা। সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) ভোররাতে দেওটি ইউনিয়নের আমিরাবাদ গ্রাম থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর বিকেলে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে তাকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
এ সময় তার হেফাজতে থাকা দুটি পিস্তল, দুইটি এলজি, একটি পাইপগান, ২৫ রাউন্ড গুলি, ১৩ রাউন্ড শট গানের কার্তুজ, দুই রাউন্ড টিয়ার গ্যাস শেল, তিনটি ককটেল, দুটি চাইনিজ কুড়াল, তিনটি ছোরা ও তিনটি অস্ত্রের ম্যাগাজিন উদ্ধার করা হয়।
মো. শিপন নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী থানার দেওটি ইউনিয়ন আমিরাবাদ গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে।
র্যাব-১১ সূত্রে জানা যায়, শিপন ও তার সহযোগীরা এলাকায় মারামারি, দাঙ্গা-হাঙ্গামা এবং বিভিন্ন ধর্তব্য অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত। তারা বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নিজ এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের উদ্দেশ্যে অস্ত্র ও গোলাবারুদ মজুদ করে রেখেছিল। র্যাব-১১-এর সন্ত্রাসবিরোধী ও অস্ত্র উদ্ধারসহ ধারাবাহিক অভিযানের অংশ হিসেবে গোয়েন্দা তথ্য সংগ্রহপূর্বক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে এই অস্ত্র কারবারিকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়।
র্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালীর কোম্পানি কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) সহকারী পুলিশ সুপার মো. গোলাম মোর্শেদ ঢাকা পোস্টকে বলেন, শিপন ও তার সহযোগীরা নিজ এলাকায় আধিপত্য বিস্তারের উদ্দেশ্যে অস্ত্র ও গোলাবারুদ মজুদ করে রেখেছিল। তাকে চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে। আগামীতেও এমন অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
হাসিব আল আমিন/এএমকে