চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আর এ বিষয়টি সংকটে ফেলে দিয়েছে এইচএন্ডএম থেকে শুরু করে জারা পর্যন্ত বিশ্বের সব বড় পোশাক ব্র্যান্ডগুলোকে। কয়েকদিন পরই শুরু হচ্ছে বিভিন্ন উৎসব ও ছুটির মৌসুম। এই সময় এসব পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর বিক্রি বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশ যদি পোশাক রপ্তানি না করতে পারে তাহলে এটি তাদের ব্যবসায় প্রভাব ফেলবে।
চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশের পোশাক শিল্পের কার্যক্রমে বিঘ্ন ঘটার শঙ্কা দেখা দিয়েছে। আর এ বিষয়টি সংকটে ফেলে দিয়েছে এইচএন্ডএম থেকে শুরু করে জারা পর্যন্ত বিশ্বের সব বড় পোশাক ব্র্যান্ডগুলোকে। কয়েকদিন পরই শুরু হচ্ছে বিভিন্ন উৎসব ও ছুটির মৌসুম। এই সময় এসব পোশাক ব্র্যান্ডগুলোর বিক্রি বেশি হয়। কিন্তু বাংলাদেশ যদি পোশাক রপ্তানি না করতে পারে তাহলে এটি তাদের ব্যবসায় প্রভাব ফেলবে।
জুলাই থেকে বাংলাদেশে ব্যাপক আন্দোলন শুরু হয়। অবস্থার অবনতি হওয়ার পর গত সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করতে বাধ্য হন। তবে হাসিনার পতন চাওয়া বিক্ষোভকারীদের উপর ব্যাপক হামলা ও ধরপাকড়ে কয়েকশ মানুষ নিহত হন।
এমন পরিস্থিতিতে দেশের সব পোশাক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করে দেওয়া হয়। বাংলাদেশের পোশাক উৎপাদন এবং রপ্তানিকারক অ্যাসোসিয়েশনের (বিজিএমইএ) তথ্য অনুযায়ী, পণ্য রপ্তানি করে বাংলাদেশ যে পরিমাণ বৈদেশিক অর্থ আয় করে তার ৮৩ শতাংশই তৈরি পোশাক শিল্প থেকে আসে।
গত বছর চীন ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের পর বিশ্বের তৃতীয় বৃহৎ তৈরি পোশাক রপ্তানিকারক দেশ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছিল বাংলাদেশ। ২০২৩ সালে ৩৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারের পোশাক রপ্তানি করেছিল ঢাকা।
বার্তাসংস্থা রয়টার্স বুধবার (৭ আগস্ট) এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, বিশ্বের প্রায় সব বড় তৈরি পোশাক প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ থেকে পোশাক রপ্তানি করে থাকে। সোমবার যখন দেশে ব্যাপক উত্তেজনা দেখা দেয় তখন অনেক প্রতিষ্ঠানই তাদের উদ্বিগ্নতার কথা জানায়।
সূত্র: রয়টার্স
এমটিআই